দশম শ্রেণি


বহির্জাত প্রক্রিয়া ও তাদের দ্বারা সৃষ্ট
ভূমিরূপ

1 . পৃথিবীর বৃহত্তম গিরিখাত বা ক্যানিয়ন কোনটি ?
উঃ আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের কলােরাডাে নদীর গ্র্যাণ্ড ক্যানিয়ন ।
2 . পলি , কাদা প্রভৃতি হালকা পদার্থ কীভাবে বাহিত হয় ?
উঃ ভাসমান প্রক্রিয়ায় বহন করে ।
3 . পৃথিবীর উচ্চতম জলপ্রপাতের নাম কী ?
উঃ ভেনিজুয়েলার কারাও নদীর শাখাপথে অবস্থিত অ্যাঞ্জেল জলপ্রপাত ।
4 . ভারতের উচ্চতম জলপ্রপাত কোনটি ?
উঃ কর্ণাটক রাজ্যের অন্তর্গত সরাবতী নদীর গেরসােপ্পা বা যােগ জলপ্রপাত ।
5 . নদীর গতিপথে সৃষ্ট পৃথিবীর বৃহত্তম চর বা দ্বীপ কোনটি ?
উঃ অসম সমভূমিতে অবস্থিত ব্রহ্মপুত্র নদের বুকে মাজুলি দ্বীপ ।
6 . পৃথিবীর দীর্ঘতম নদীটির নাম কী ?
উঃ নীলনদ ।
7 . পার্বত্য অঞ্চলে হিমবাহ উপত্যকা ও নদী উপত্যকার আকৃতি কী হয় ?
উঃ হিমবাহ উপত্যকার আকৃতি ইংরেজি ‘ U ’ অক্ষরের মত , নদী উপত্যকার আকৃতি ইংরেজি ‘ I ‘ এবং ‘ V ’ অক্ষরের মত হয় ।
8 . বায়ুর ক্ষয়কার্যের ফলে সৃষ্ট ব্যাঙের ছাতার মত আকৃতি বিশিষ্ট ভূমিরূপকে কী বলে ?
উঃ গৌর ।
9 . রাজস্থানের মরুঅঞ্চলের চলমান বালিয়াড়িকে কী বলে ?
উঃ খ্রিয়ান ।
10 . পৃথিবীর কোথায় লােয়েস সমভূমি দেখা যায় ?
উঃ হােয়াংহাে নদীর অববাহিকায় ।
11 . নদীর কোন প্রবাহে জলপ্রপাতের সৃষ্টি হয় ?
উঃ পার্বত্য প্রভাবে ।
12 . নদীপ্রবাহ পরিমাপের একককে কী বলে ?
উঃ কিউসেক ।
13 . পার্বত্য অঞ্চলে নদীর প্রধান কাজ কী ?
উঃ ক্ষয়কার্য ।
14 . নদীখাত খুব সঙ্কীর্ণ ও গভীর হলে তাকে কী বলে ?
উঃ গিরিখাত ।
15 . নদীর গতিপথ খুব আঁকাবাঁকা হলে তাকে কী বলে ?
উঃ আঁকা – বাঁকা গতিপথ বা মিয়েণ্ডার ।
16 . হিমবাহ গলিত জল করিতে জমা হলে তাকে কী বলে ?
উঃ করিহ্রদ ।
17 . হিমবাহের দুপাশে যখন পাহাড় , নুড়ি ইত্যাদি সঞ্চিত হয় তখন তাকে কী বলে ?
উঃ পার্শ্ব গাবরেখা ।
18 . তির্যক বালিয়াড়ির আর এক নাম কী ?
উঃ বাখান ।
19 . পৃথিবীর উচ্চতম বালিয়াড়ি কোথায় অবস্থিত ?
উঃ উত্তর আফ্রিকার আলজিরিয়ায় অবস্থিত ।
20 . বায়ু বাহিত পলি নিম্নভূমিতে সঞ্চিত হয়ে যে সমতলভূমির সৃষ্টি করে তাকে কী বলে ?
উঃ লােয়েস সমভূমি ।
21 . গঙ্গা নদীর পার্বত্য প্রবাহ কতদূর বিস্তৃত ?
উঃ গঙ্গোত্রী হিমবাহের গােমুখ তুষার গুহা থেকে হরিদ্বার পর্যন্ত বিস্তৃত ।
22 . নদীর গতিপথের কোন অংশে সঞ্চয়কার্য বেশি হয় ?
উঃ তৃতীয় অংশ অর্থাৎ নিম্নগতিতে ।
23 . হিমরেখা কী ?
উঃ পর্বতের গায়ে যে সীমারেখার ওপর সারাবছর তুষার বা বরফ জমে থাকে তাকে হিমরেখা বলে ।
24 . উপনদী কাকে বলে ?
উঃ প্রধান নদীর গতিপথে পার্শ্ববর্তী অঞ্চল থেকে অনেক ছােট ছােট নদী এসে প্রধান নদীতে মেশে , এদের উপনদী বলে । যেমন গঙ্গার উপনদী যমুনা ।
25 . বালিয়াড়ি কাকে বলে ?
উঃ বালিপূর্ণ বায়ুর গতিপথে গাছপালা , প্রস্তরখন্ড , ঝােপঝার বা অন্য কোন বাধা থাকলে তাতে প্রতিহত হয়ে বায়ুবাহিত বালির কিছু অংশ সেখানে সঞ্চিত হয় এবং উঁচু ঢিবির মত অবস্থান করে , একে বালিয়ারি বলে ।
26 . হিমশৈল কাকে বলে ?
উঃ সমুদ্রে ভাসমান বিশাল আকৃতি বরফের স্তুপকে বলে হিমশৈল ।
27 . ভারতের একটি আদর্শ নদীর নাম লেখ ।
উঃ গঙ্গা ।
28 . হিমবাহ বলতে কী বােঝ ?
উঃ স্থলভাগের তুষার ও জমাট বাঁধা কঠিন বরফের স্তুপ যখন মাধ্যাকর্ষণ শক্তির প্রভাবে ধীরগতিতে উচ্চভূমি থেকে নিম্নভূমিতে নেমে আসে তখন তাকে বলে হিমবাহ ।
27 . মন্থকূপ কী ?
উঃ পার্বত্য অঞ্চলে নদীর প্রবল স্রোতের সঙ্গে বাহিত বড় বড় পাথর ও নদীখাতের সংঘর্ষের ফলে নদীর বুকে মাঝে মাঝে গর্ত সৃষ্টি হয় , এগুলিকে বলে মন্থকূপ ।
30 . আহরণ ক্ষেত্র কাকে বলে ?
উঃ একটি নদী এবং তার বিভিন্ন উপনদী সমূহ যে সব অঞ্চলের জল সংগ্রহ করে সেইসব অঞ্চলকে একসঙ্গে প্রধান নদীটির আহরণ ক্ষেত্র বলে ।
31 . কিউসেক কী ?
উঃ নদীর একটি নির্দিষ্ট অংশ দিয়ে প্রতি সেকেন্ডে যত ঘনফুট জল প্রবাহিত হয় তাকেই বলে কিউসেক । সুতরাং নদীপ্রবাহ পরিমাপের একককে বলে কিউসেক ।
32 . বাখান কী ?
উঃ যেসব বালিয়াড়ি প্রবহমান বায়ুর গতিপথের সঙ্গে আড়াআড়ি ভাবে একেবারে আধখানা চাঁদের মত গড়ে ওঠে সেগুলিকে বলে বাখান ।
33 . লােয়েস সমভূমির একটি উদাহরণ দাও ।
উঃ চীনের উত্তরাংশে অবস্থিত হােয়াংহাে অববাহিকার মধ্যভাগে লােয়েস সমভূমির সৃষ্টি হয়েছে ।
34 . হামাদা কী ?
উঃ কোন কোন সময় মরুভূমির যেসব স্থান বন্ধুর ও শিলাগঠিত বা পাথুরে সেখানে বায়ুপ্রবাহ অবঘর্ষ প্রক্রিয়ায় ক্ষয়কার্যের জন্য স্থানটি সমতল ও মসৃণাকার ধারণ করে । সাহারা মরুভূমিতে এই ধরনের শিলাগঠিত সমতলভূমিকে হামাদা বলে ।
35 . ইনসেল বার্জ কী ?
উঃ অনেক সময় প্রায় সমতল মরুভূমির মধ্যে স্বল্প উচ্চতা বিশিষ্ট কিছু টিলাকে বিক্ষিপ্ত ভাবে অবস্থান করতে দেখা যায় , এগুলিকে বলে ইনসেল বার্জ ।
36 . হিমবাহ সৃষ্ট উপত্যকার আকৃতি কেমন হয় ?
উঃ ইংরেজি অক্ষর ‘ U ‘ এর মত হয় ।
37 . কোন কোন অঞ্চলে বালিয়াড়ি দেখা যায় ?
উঃ উষ্ণ মরু অঞ্চলে , শুষ্ক অঞ্চলে এবং সমুদ্র উপকূলে ।
38 . বায়ু কয়টি পদ্ধতিতে ক্ষয়কার্য করে ?
উঃ তিনটি পদ্ধটিতে ক্ষয়সাধন , অপসারণ এবং অবক্ষেপণ ।
39 . বায়ুর ক্ষয়কার্যের ফলে সৃষ্ট কয়েকটি ভূমিরূপের নাম লেখ ।
উঃ গৌর , জিউগেন , ইনসেল বার্জ , ইয়ার্দাঙ প্রভৃতি ।
40 . ভারতের কোথায় ধান্দ দেখা যায় ?
উঃ রাজস্থানের মরুঅঞ্চলে ।
41 . বায়ুর সঞ্চয়কার্যের ফলে সৃষ্ট কয়েকটি ভূমিরূপের নাম লেখ ।
উঃ বালিয়াড়ি , বাখান ।
42 . ভারতের বৃহত্তম হিমবাহের নাম কী ?
উঃ সিয়াচেন ।
43 . পৃথিবীর দ্রুততম হিমবাহের নাম কী ?
উঃ গ্রীণল্যাণ্ডের জ্যাকোভসাভোঁ ইসব্রে ।
46 . পৃথিবীর দীর্ঘতম হিমবাহের নাম কী ?
উঃ ল্যামবার্ট ।
45 . হিমবাহের সঞ্চয়কার্যের ফলে সৃষ্ট কয়েকটি ভূমিরূপের নাম লেখ ।
উঃ গাবরেখা , কেম , এসকার , ড্রামলিন ।
46 . হিমবাহের ক্ষয়কার্যের ফলে সৃষ্ট কয়েকটি ভূমিরূপের নাম লেখ ।
উঃ ক) সার্ক (Cirque) বা করি , খ) হিমশিরা বা এরিটি , গ) পিরামিড চূড়া , ঘ) U-আকৃতির উপত্যকা , ঙ) রসে মতানে , চ) ঝুলন্ত উপত্যকা ,ছ) ক্র্যাগ ও টেল , জ) কর্তিত শৈলশিরা বা কর্তিত স্পার ,ঞ) ফিয়র্ড , ট) হিমসিঁড়ি বা হিমসোপান , ঠ) কুঁজ প্রভৃতি ।

সংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর:-

প্রশ্ন:- নদী (River) কাকে বলে ?
উত্তর:- বৃষ্টির জল, তুষার-গলা জল, হ্রদ বা ঝর্ণার জল ভূমির ঢাল অনুসারে গড়িয়ে এসে স্বাভাবিক যে জলধারা বা জলস্রোতের সৃষ্টি করে তাকে নদী বলে ।

প্রশ্ন:- শুষ্ক অঞ্চলে কোমল শিলার ওপর গঠিত নদী উপত্যকাকে কী বলে ?
উত্তর:- শুষ্ক অঞ্চলে কোমল শিলার ওপর গঠিত নদী উপত্যকাকে ক্যানিয়ন (Canyon) বলে ।
প্রশ্ন:- একটি পৃথিবী বিখ্যাত ক্যানিয়নের (Canyon) নাম কী ?
উত্তর:- উত্তর আমেরিকার কলোরাডো নদীর গ্র্যান্ড ক্যানিয়নএকটি পৃথিবী বিখ্যাত ক্যানিয়ন ।

প্রশ্ন:- পৃথিবীর বৃহত্তম ব-দ্বীপ (Delta) কোনটি ?
উত্তর:- পৃথিবীর বৃহত্তম ব-দ্বীপ হল গঙ্গা নদীর মোহনা ।

প্রশ্ন:- সঞ্চয় কাজ সর্বাধিক হয় নদীর কোন গতিতে ?
উত্তর:- সঞ্চয় কাজ সর্বাধিক হয় নদীর নিম্নগতিতে ।

প্রশ্ন:- ড্রামলীন (Drumlin) কী ?
উত্তর:- ড্রামলীন (Drumlin) হল হিমবাহের সঞ্চয়কার্যের ফলে সৃষ্ট একপ্রকার ভূমিরূপ । ভূ-পৃষ্ঠের ওপর এদের দেখতে অনেকটা উলটানো চামচের মত ।

প্রশ্ন:- হিমবাহ কী ?
উত্তর:- চলমান বরফের স্তুপকে হিমবাহ (Glacier) বলে ।

প্রশ্ন:- ধ্রিয়ান কী ?
উত্তর:- চলমান বালিয়াড়িকে ধ্রিয়ান বলে ।

প্রশ্ন:- গিরিখাত কাকে বলে ?
উত্তর:- নদী উপত্যকা গভীর হলে তাকে গিরিখাত বলে ।

প্রশ্ন:- নদীর কোন স্থলে পলিশঙ্কু গঠিত হয় ?
উত্তর:- নদীর উচ্চ ও মধ্যগতির সংযোগ স্থলে পলিশঙ্কু গঠিত হয় ।

প্রশ্ন:- রসে মোতানে (Roche Moutonne) কী ?
উত্তর:- রসে মোতানে (Roche Moutonne) হল হিমবাহের ক্ষয়কার্যের ফলে সৃষ্ট একপ্রকার ভূমিরূপ ।

প্রশ্ন:- বায়ুপ্রবাহের দ্বারা সুক্ষ্ম বালিকণা বহুদুরে বাহিত ও সঞ্চিত হয়ে যে ভূমিরূপ গঠন করে তাকে কী বলে ?
উত্তর:- বায়ুপ্রবাহের দ্বারা সুক্ষ্ম বালিকণা বহুদুরে বাহিত ও সঞ্চিত হয়ে যে ভূমিরূপ গঠন করে তাকে লোয়েস (Loess) বলে ।

প্রশ্ন:- প্রবাহমান বায়ুর গতিপথের সঙ্গে সমান্তরালভাবে গড়ে ওঠা বালিয়াড়িকে (Sandune) কী বলে ?
উত্তর:- প্রবাহমান বায়ুর গতিপথের সঙ্গে সমান্তরালভাবে গড়ে ওঠা বালিয়াড়িকে অনুদৈর্ঘ্য বালিয়াড়ি (Longitudinal Dune) বলে ।

প্রশ্ন:- মন্থকূপ সৃষ্টি হয় কীভাবে ?
উত্তর:- নদীর ক্ষয়কার্যের ফলে মন্থকূপ সৃষ্টি হয় ।

প্রশ্ন:- এরিটি (Arete) বা অ্যারেৎ কী ?
উত্তর:- এরিটি বা অ্যারেৎ হল হিমবাহের ক্ষয়কার্যের ফলে সৃষ্ট একপ্রকার ভূমিরূপ ।

প্রশ্ন:- পার্বত্য অঞ্চলে নদী উপত্যকার দু’পাশে থাকা ধাপযুক্ত ভুমিরূপকে কী বলা হয় ?
উত্তর:- পার্বত্য অঞ্চলে নদী উপত্যকার দু’পাশে থাকা ধাপযুক্ত ভুমিরূপকে নদীমঞ্চ বলা হয় ।

প্রশ্ন:- পর্বতের গায়ে যে সীমারেখার ওপর সারা বছর বরফ জমে থাকে তাকে কী বলে ?
উত্তর:- পর্বতের গায়ে যে সীমারেখার ওপর সারা বছর বরফ জমে থাকে তাকে হিমরেখা (Snow Line) বলে ।

প্রশ্ন:- বহিঃবিধৌত সমভূমি (Out-wash-Plain) হিমবাহের কোন কাজের ফলে গঠিত হয় ?
উত্তর:- বহিঃবিধৌত সমভূমি (Out-wash-Plain) হিমবাহের সঞ্চয় কাজের ফলে গঠিত হয় ।

প্রশ্ন:- হিমবাহ থেকে নিঃসৃত জলস্রোতের মাধ্যমে হিমবাহ উপত্যকায় যে সমস্ত পলি সঞ্চিত হয় তাকে কী বলে ?
উত্তর:- হিমবাহ থেকে নিঃসৃত জলস্রোতের মাধ্যমে হিমবাহ উপত্যকায় যে সমস্ত পলি সঞ্চিত হয় তাকে ভ্যালি ট্রেন বলে ।
প্রশ্ন:- বায়ু ও জলধারার যৌথ ক্ষয় ও সঞ্চয় কাজের ফলে কী গঠিত হয় ?
উত্তর:- বায়ু ও জলধারার যৌথ ক্ষয় ও সঞ্চয় কাজের ফলে পেডিমেন্ট (Pediment) গঠিত হয় ।

প্রশ্ন:- প্রায়-সমতল মরুভুমির মধ্যে বিক্ষিপ্তভাবে দাঁড়িয়ে থাকে কঠিন শিলা গঠিত টিলাগুলিকে কী বলে ?
উত্তর:- প্রায়-সমতল মরুভুমির মধ্যে বিক্ষিপ্তভাবে দাঁড়িয়ে থাকে কঠিন শিলা গঠিত টিলাগুলিকে ইনসেলবার্জ(Inselberg) বলে ।

প্রশ্ন:- বৃষ্টিহীন শুষ্ক মরুপ্রায় অঞ্চলের নদী উপত্যকা যখন খুব গভীর হয় তখন তাকে কী বলে ?
উত্তর:- বৃষ্টিহীন শুষ্ক মরুপ্রায় অঞ্চলের নদী উপত্যকা যখন খুব গভীর হয় তখন তাকে ক্যানিয়ন (Canyon) বলে ।

প্রশ্ন:- হিমবাহে ঢাকা নদীখাতে হিমবাহ বাহিত নুড়ি, কাঁকর, বালি প্রভৃতি সঞ্চিত হয়ে যে দীর্ঘ, স্বল্প উঁচু আঁকাবাঁকা শৈলশিরার মত ভূমিরূপ গঠিত হয় তাকে কী বলে ?
উত্তর:- হিমবাহে ঢাকা নদীখাতে হিমবাহ বাহিত নুড়ি, কাঁকর, বালি প্রভৃতি সঞ্চিত হয়ে যে দীর্ঘ, স্বল্প উঁচু আঁকাবাঁকা শৈলশিরার মত ভূমিরূপ গঠিত হয় তাকে এসকার (Esker) বলে ।

প্রশ্ন:- হিমবাহের সঞ্চয়কার্যের ফলে প্রান্ত গ্রাবরেখায় (Terminal Moraine) সৃষ্টি হওয়া ত্রিকোণাকার ভূমিকে কী বলে ?
উত্তর:- হিমবাহের সঞ্চয়কার্যের ফলে প্রান্ত গ্রাবরেখায় (Terminal Moraine) সৃষ্টি হওয়া ত্রিকোণাকার ভূমিকে কেম (Kame) বলে ।

প্রশ্ন:- রাজস্থানের মরুভূমি অঞ্চলে চলন্ত বালিয়াড়িকে (Sabdune) কী বলে ?
উত্তর:- রাজস্থানের মরুভূমি অঞ্চলে চলন্ত বালিয়াড়িকে (Sabdune) ধ্রিয়ান বলে ।

প্রশ্ন:- উচ্চগতিতে নদীর প্রধান কাজ কী ?
উত্তর:- উচ্চগতিতে নদীর প্রধান কাজ হল ক্ষয় ।

প্রশ্ন:- উচ্চগতিতে নদীর প্রধান কাজ কী ?
উত্তর:- উচ্চগতিতে নদীর প্রধান কাজ হল ক্ষয় ।

প্রশ্ন:- ইয়ার্দাং ভূমিরূপ কোথায় দেখা যায় ?
উত্তর:- ইয়ার্দাং ভূমিরূপ দেখা যায় শুষ্ক অঞ্চলে ।

প্রশ্ন:- সমপ্রায় ভূমিতে অবস্থিত গোলাকার অনুচ্চ টিলাকে কী বলে ?
উত্তর:- সমপ্রায় ভূমিতে অবস্থিত গোলাকার অনুচ্চ টিলাকে মোনাডন্ক বলে ।

প্রশ্ন গৌর ভূমিরূপটি কিসের তরঙ্গের দ্বারা গঠিত হয় ?
উত্তর:- গৌর ভূমিরূপটি বায়ুর তরঙ্গের দ্বারা গঠিত হয় ।

প্রশ্ন:- পার্বত্যপ্রবাহে নদী উপত্যকার আকৃতি ইংরেজি কোন অক্ষরের মতো হয় ?
উত্তর:- পার্বত্যপ্রবাহে নদী উপত্যকার আকৃতি ইংরেজি ‘ V ‘ অক্ষরের মতো হয় ।

প্রশ্ন:- পার্বত্য অঞ্চলে হিমবাহ উপত্যকার আকৃতি ইংরেজি কোন অক্ষরের মতো হয় ?
উত্তর:- পার্বত্য অঞ্চলে হিমবাহ উপত্যকার আকৃতি ইংরেজি ‘U’অক্ষরের মতো হয় ।

প্রশ্ন:- হিমশৈল কাকে বলে ?
উত্তর:- সমুদ্রে ভাসমান বিশালাকৃতি হিমবাহকে হিমশৈল বলে ।

প্রশ্ন:- ফিয়র্ড কী ?
উত্তর:- সমুদ্রোপকূল সংলগ্ন আংশিক জলপূর্ণ গিরিখাতকে ফিয়র্ড বলে ।

প্রশ্ন:- প্যাটানস্টার কিভাবে সৃষ্টি হয় ?
উত্তর:- হিমসিঁড়ির মধ্যে হিমবাহ-গলা জল জমে প্যাটানস্টারসৃষ্টি হয় ।

প্রশ্ন:- ক্রেভাসেস কী ?
উত্তর:- হিমবাহের উপরের পৃষ্ঠের ফাটলগুলিকে ক্রেভাসেসবলে ।

প্রশ্ন:- হামাদা কী ?
উত্তর:- প্রস্তরময় অমসৃণ মরুভুমিকে হামাদা বলে ।

প্রশ্ন:- বার্খান (Barkhan) কী ?
উত্তর:- তির্যক বালিয়াড়িকে বার্খান বলে ।

প্রশ্ন:- বায়ুর কোন কাজের ফলে বার্খান (Barkhan) সৃষ্টি হয় ?
উত্তর:- বায়ুর সঞ্চয় কাজের ফলে বার্খান সৃষ্টি হয় ।

প্রশ্ন:- রাপিড কী ?
উত্তর:- কঠিন শিলাযুক্ত অঞ্চলে কম ঢালযুক্ত ছোটো ছোটো জলপ্রপাতকে রাপিড বলে ।

প্রশ্ন:- প্লায়া কাকে বলে ?
উত্তর:- মরুভূমি অঞ্চলে সৃষ্ট হ্রদকে প্লায়া বলে ।

প্রশ্ন:- মোহানা কালে বলে ?
উত্তর:- নদী যেখানে এসে সমুদ্রে মেশে তাকে নদীর মোহানাবলে ।

প্রশ্ন:- জলপ্রপাত কোথায় বেশি দেখা যায় ?
উত্তর:- নদীর পার্বত্যগতিতে জলপ্রপাত বেশি দেখা যায় ।

বহির্জাত প্রক্রিয়া ও তাদের দ্বারা সৃষ্ট ভূমিরূপ (প্রথম অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর | Bohirjato Prokriya Chapter 1 Question and Answer

বহির্জাত প্রক্রিয়া ও তাদের দ্বারা সৃষ্ঠ ভূমিরূপ (প্রথম অধ্যায়)
1 বহির্জাত প্রক্রিয়া ও তাদের দ্বারা সৃষ্ঠ ভূমিরূপ (প্রথম অধ্যায়) মাধ্যমিক ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর | Madhyamik Geography Bahirjata Prakriya Question and Answer Click Here
2 বহির্জাত প্রক্রিয়া ও তাদের দ্বারা সৃষ্ট ভূমিরূপ (প্রথম অধ্যায়) MCQ প্রশ্ন ও উত্তর | Class 10 Geography Bohirjato Prokriya 1st Chapter MCQ Click Here
3 বহির্জাত প্রক্রিয়া ও তাদের দ্বারা সৃষ্ট ভূমিরূপ (প্রথম অধ্যায়) SAQ প্রশ্ন ও উত্তর | Class 10 Geography Bohirjato Prokriya 1st Chapter Short Question and Answer Click Here
5 মাধ্যমিক ভূগোল – বহির্জাত প্রক্রিয়া ও তাদের দ্বারা সৃষ্ট ভূমিরূপ (প্রথম অধ্যায়) প্রশ্ন ও উত্তর | Madhyamik Geography Question and Answer Click Here
6 দশম শ্রেণী ভূগোল | বহির্জাত প্রক্রিয়া ও তাদের দ্বারা সৃষ্ট ভূমিরূপ – প্রশ্ন উত্তর সাজেশন | WBBSE Class 10th Geography Suggestion Click Here
7 বহির্জাত প্রক্রিয়া – রচনাধর্মী প্রশ্নউত্তর (Descriptive Question and Answer) | মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন | Madhyamik Geography Suggestion Click Here
8 বহির্জাত প্রক্রিয়া – সংক্ষিপ্ত প্রশ্নউত্তর (Short Question and Answer) | মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন | Madhyamik Geography Suggestion Click Here
9 বহির্জাত প্রক্রিয়া MCQ প্রশ্নোত্তর | মাধ্যমিক ভূগোল সাজেশন | Madhyamik Geography Suggestion Click Here
Madhyamik Geography (মাধ্যমিক ভূগোল) Click Here
© ভূগোল শিক্ষা

 

       আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সময় করে আমাদের পােস্টটি পড়ার জন্য ।  এই ভাবেই ভূগোল শিক্ষা – Bhugol Shiksha এর পাশে থাকুন, ভূগোল বিষয়ে যেকোনো প্ৰশ্ন উত্তর জানতে  এই আমাদের ওয়েবসাইট টি ফলাে করুন এবং নিজেকে ভৌগােলিক তথ্য সমৃদ্ধ করে তুলুন, ধন্যবাদ।

নিচের শেয়ার বাটনে ক্লিক করে শেয়ার করেন বন্ধুদের মাঝে

Download Our Android App

Subscribe Our YouTube Channel

Join Our Telegram Channel