বিষয় – জলবায়ুবিদ্যা (Climatology)

১. ট্রোপোস্ফিয়ারের কোন অংশটিকে সমোষ্ণ অঞ্চল বলে?
উঃ ট্রোপোপজ।
২. বায়ুমন্ডলের কোন স্তরের ওপরে গোধূলির আলো পৌঁছায় না?
উঃ স্ট্রাটোস্ফিয়ার।
৩. পৃথিবীর বায়ুমন্ডলের কোন স্তরের মধ্য দিয়ে জেট বিমান চলাচল করে?
উঃ স্ট্রাটোস্ফিয়ার।
৪. স্ট্রাটোস্ফিয়ারের বিস্তৃতি কত?
উঃ ভূ-পৃষ্ঠের ওপরে ১৪ কিমি থেকে ৩০ কিমি পর্যন্ত।
৫.স্ট্রাটো-স্ফিয়ারের উর্দ্ধসীমা কি নামে পরিচিত?
উঃ স্ট্রাটোপজ।
৬. পৃথিবীর বায়ুমন্ডলের কোন স্তরে ওজোন গ্যাস দেখা যায়?
উঃ মেসোস্ফিয়ার। (এই স্তরটিকে ওজোনোস্ফিয়ার ও বলে।)
৭. মেসোস্ফিয়ারের বিস্তৃতি কত?
উঃ ভূ-পৃষ্ঠের ওপরে ৩০ কিমি থেকে ৬০ কিমি পর্যন্ত। (অন্য মতে, ৫০ থেকে ৮০ কিমি।)
৮. মেসোস্ফিয়ারের উর্দ্ধসীমা কি নামে পরিচিত?
উঃ মেসোপজ।
৯. পৃথিবীর বায়ুমন্ডলের কোন স্তরে আয়নের উপস্থিতি দেখা যায়?
উঃ আয়নোস্ফিয়ার।
১০. আয়নোস্ফিয়ারের বিস্তৃতি কত?
উঃ ভূ-পৃষ্ঠের ওপরে ৬০ কিমি থেকে ৪০০-৫০০ কিমি পর্যন্ত।
১১. পৃথিবীর মেরু অঞ্চলে বায়ুমন্ডলের কোন স্তরে মেরুজ্যোতি দেখা যায়?
উঃ আয়নোস্ফিয়ার।
১২. থার্মোস্ফিয়ার কি?
উঃ আয়নোস্ফিয়ার স্তরে বায়ুর উষ্ণতা দ্রুত বৃদ্ধি পায় বলে, তাই একে থার্মোস্ফিয়ার বলে।
১৩. পৃথিবীর বায়ুমন্ডলের কোন স্তর থেকে বেতার তরঙ্গ পুনরায় ভূ-পৃষ্ঠে ফিরে আসে?
উঃ আয়নোস্ফিয়ার।
১৪. এক্সোস্ফিয়ারের বিস্তৃতি কত?
উঃ ভূ-পৃষ্ঠের ওপরে ৪০০-৫০০ কিমি থেকে ১০০০ কিমি।
১৫. Magnetosphere কি?
উঃ এক্সোস্ফিয়ারের উর্দ্ধে ২০০০-৪০০০ কিমি উচ্চতায় যে স্তরে ইলেকট্রন ও প্রোটন আয়নগুলি বলয়াকারে অবস্থান করে, তাকে Magnetosphere বলে।
১৬. কোন স্তরে ভ্যান অ্যালেন বিকিরন বলয় দেখা যায়?
উঃ Magnetosphere
১৭. আয়নোস্ফিয়ারের প্রধান উপাদান কি?
উঃ আণবিক নাইট্রোজেন ও পারমাণবিক অক্সিজেন।
১৮. মেসোস্ফিয়ারের প্রধান উপাদান কি?
উঃ ওজোন গ্যাস।
১৯. ওজোন শব্দটির অর্থ কি?
উঃ গ্রীক শব্দ Ozo থেকে ওজোন শব্দটি এসেছে, যার অর্থ হল গন্ধ।
২০. পৃথিবীর বায়ুমন্ডলের কোন স্তরকে ‘জীবকূলের রক্ষাকর্তা’ বলে?
উঃ ওজোন স্তর।