Earth crust বা ভূ-তক এর ধারণা।

উত্তরঃ
ভূতক পৃথিবীর অবিচ্ছেদ্য অংশ। পৃথিবী সৃষ্টি হবার প্রাক্কালে সূর্যের মতোই এক জ্বলন্ত গাসপিন্ড ছিল। কিন্তু তারপর কোটি কোটি বছর ধরে তাপ বিকিরণ করে পৃথিবীর ওপর যে কঠিন আবরণ সৃষ্টি করে বা যে শক্তি ঢেউখেলানো বহিরাবরণের সৃষ্টি হয়েছে তা ভূত্বক নামে পরিচিত। প্রকৃতপক্ষে সিয়াল স্তরই ভূত্বক।


বিশেষত্ব
:-


A) উৎস
– ভূমির মৃত্তিকা, সমুদ্রের জল, আবহমন্ডলের গ্যাস ভূত্বক এর উৎস হিসেবে কাজ করে।

B) স্তরবিন্যাস
– ভূত্বক সিয়াল ও সিমা এই দুই স্তর নিয়ে গঠিত যাকে বিভক্ত করেছে কনরাড বিযুক্তি।

C) গভীরতা
– ভূত্বকের গড় গভীরতা মহাদেশের নিচের 17 কিমি ও মহাসাগরের তলদেশে 5 থেকে 7 কিমি।

D) ঘনত্ব
– ভূত্বকের ঘনত্ব হলো 2.5 থেকে 2.9 গ্রাম/সেমি।

E) গঠন
-আগ্নেয় পাললিক ও রূপান্তর এই তিন প্রকার শিলা দ্বারা গঠিত।

সৌজন্যে – দেবব্রত মণ্ডল (ভূগোল শিক্ষা)
Website – www.bhugolshiksha.com

Download Our Android App

Subscribe Our YouTube Channel

Join Our Telegram Channel