What are the benefits of the medicine dapoxetine price? This product does not need https://adrasoap.com/faq Kampong Masjid Tanah to be given by a doctor. Comprar misoprostol online mexico (https: www.mechanicpharmacyusa.com/princess.htm).

The study was not designed to examine whether levaquin® is effective for the treatment of infection or for the prevention of disease. I am open Vargem Grande buy modafinil online from uk to having a long term, committed relationship, if the right person is in the same situation as me. About 8 weeks ago with my regular doc i was taking paxil for depression.

আজকে আপনাদের জন্য এনেছি দার্জিলিং সম্পর্কে কিছু তথ্য । ভারতের পশ্চিমবঙ্গ রাজ্যের দার্জিলিং জেলার একটি শহর ও পৌরসভা এলাকা। এই শহর নিম্ন হিমালয়ের মহাভারত শৈলশ্রেণীতে ভূপৃষ্ঠ থেকে 7,100 ফুট (2,164.1 মিটার) উচ্চতায় অবস্থিত ।

দার্জিলিং এর কিছু দর্শনীয় স্থান

দার্জিলিং একটি পর্যটন মূখর স্থান এবং বছরের পর বছর ধরে পর্যটকেরা এখানে ঘুরতে আসে। যদিও দার্জিলিং ঘোরার জন্য কেউ  কোনো ঋতুই ধার ধারেনা, তবু শীত কালেই পর্যটকের বেশি ভিড় জমে। দার্জিলিং-এ মনোরম আবহাওয়া ও নিদারুণ সৌন্দর্য্য ছাড়াও, এখানে প্রচুর দর্শনীয় জিনিস রয়েছে। কাঞ্চনজঙ্ঘার অনুপম সৌন্দর্য এবং টাইগার হিলের চিত্তাকর্ষক সূর্যোদয় দেখার জন্য প্রতিবছর হাজার পর্যটক এখানে ভিড় করেন। দার্জিলিং জুড়ে ছোট বড় মিলিয়ে গুরে বেড়ানোর জন্য প্রায় 15টি আকর্ষণীয় স্থান রয়েছে। নিচে এই স্থান গুলির বিস্তারিত আলোচনা করা হলো –

1 . ধীরধাম মন্দির: টয় ট্রেন রেলওয়ে স্টেশনের ঠিক ওপরে অবস্থিত ধীরধাম মন্দির হল সর্বদাই মনে জুড়ে থাকা একটি অত্যন্ত সুন্দর মন্দির। এই বর্ণময় মন্দির ভবনটি হিন্দুদের সবচেয়ে জনপ্রিয় দেবতা, ভগবান শিবের নিবাস ভবন।এটি দার্জিলিং শহরের সবচেয়ে এক প্রাচীনতম মন্দির।

2 . দার্জিলিং মল: দার্জিলিং শহরের সবচেয়ে উচু চূড়ার নাম মল চূড়া। এই পর্বতের উপরে অবস্থিত মহাকাল মন্দিরটি ভগবান শিবের প্রতিমূর্তি রূপে অনুমিত হয়। দার্জিলিং মল থেকে আশেপাশের প্রকৃতি খুব ভালোভাবে দর্শন করা যায় এবং আকাশ পরিস্কার থাকলে কাঞ্চনজঙ্ঘাও দেখা যায় এই চূড়া থেকে। রাত্রি বেলায় ল্যাম্প পোস্টের আলোতে চূড়ার দৃশ্য দারুন লাগে দেখতে। এটি মূলত শহরের হৃদয়স্থল এবং সাধারণত মানুষজন এই সড়কে সারিবদ্ধ দোকান ও রেস্তোঁরা-গুলিতে ঘুরতে, কেনাকাটা ও খাওয়া-দাওয়া করতে আসে।

 3 . টাইগার হিল: দার্জিলিংয়ে গিয়ে কাঞ্চনজঙ্ঘার ওপর থেকে সূর্যোদয় দেখতে চাইলে আপনাকে অবশ্যই টাইগার হিলে আসতে হবে। দার্জিলিং ভ্রমণের মাস্ট সী পয়েন্টের একটি এই টাইগার হিল। দার্জিলিং শহর থেকে 11 কিলোমিটার দূরে পাহাড়ের চূড়ায় অবস্থিত এই টাইগার হিল পয়েন্ট। পর্যটকদের দেখার সুবিধার্থে এখানে একটি গোলাকার ঘরও বানিয়ে রাখা হয়েছে। যেখানে দাঁড়িয়ে সবাই সূর্যোদয় দেখতে পারে। এখানে আসতে হলে আপনাকে খুব ভোরে মানে সূর্য ওঠারও ঘণ্টাখানেক আগে আসতে হবে। না হয় মিস করবেন অনেক কিছুই । সূর্যোদয়ের সময় নিচু উচ্চতায় সূর্যকে দেখতে পাওয়ার আগেই কাঞ্চনজঙ্ঘার শিখরগুলি আলোকিত হয়ে ওঠে। কিছুক্ষণের মধ্যেই পূর্ব আকাশে খুব সুন্দর সোনালী সূর্যোদয় দেখতে পাবেন ।

4 . ঘুম মনেস্ট্রি: টাইগার হিলে যাবার পথে এই মন্দিরটি পড়বে হাইওয়ের পাশেই। মেইন রোড থেকে সিড়ি দিয়ে কিছুটা নিচে নেমে যেতে হয়। মোটামুটি বেশ সুন্দর একটি বৌদ্ধ মন্দির। শহরের খুব কাছে বলেই মানুষের আনাগোনা একটু বেশি এখানে। ভিতরে বিশাল বৌদ্ধ মূর্তি আছে যা দেখার মত ।

5 . বাতাসিয়া লুপ: টাইগার হিলে যাবার পথেই পরবে অপরূপ সুন্দর এর জায়গাটি। মাঝখানে গোর্খা আর্মিদের একটি সৃতি স্তম্ভ আছে। এখানেই দার্জিলিং এর টয় ট্রেন ৩৬০ ডিগ্রীতে ঘুরে আবার ঘুম ষ্টেশনের দিকে যায়। আকাশ পরিস্কার থাকলে এখান থেকেই কাঞ্চনজঙ্ঘা পর্বত দেখা যায়। এছাড়া বাইনোকুলার এর মাধ্যমে হিমালয় পর্বত, অন্নপূর্ণা, চায়না ও নেপাল বর্ডার দেখতে পারবেন । পুরো জায়গাটির জুড়ে রয়েছে সন্দর সুন্দর ফুলের বাগান যা আপনাকে ভালো লাগতে বাধ্য করবে।

6 . রক গার্ডেন: দার্জিলিং ভ্রমনের অন্যতম আকর্ষণীয় স্থান এই রক গার্ডেন। শহর থেকে প্রায় কিছুটা নিচে নেমে যেতে হবে এই বাহারি ঝর্নার বাগান দেখতে হলে। যাবার পথের রাস্তা গুলা দারুন দেখতে। কিছুটা এগিয়ে যাবার পর দূর থেকেই দেখা যায় ঝর্নার অবয়ব। ভিতরে পাবেন বাহারি রকমের ফুলের বাগান আর কয়েক স্টেপের পাহাড়ি ঝর্ণা ও শুনবেন তার আছড়ে পড়ার শব্দ। ঝর্নার প্রতিটা স্টেপ দেখার জন্য আছে সুন্দর পথ ও সিঁড়ির ব্যবস্থা। চাইলে একদম উপড় পর্যন্ত উঠে ঝর্ণা ও তার আশপাশ এর সৌন্দর্য উপভোগ করতে পারেন।


7 . গঙ্গামায়া পার্ক: রক গার্ডেনের রাস্তা ধরেই 3 কিমি সামনে এগোলেই পাবেন এই গঙ্গামায়া পার্ক টি। এর ভিতরে পাবেন এক প্রাকৃতিক পরিবেশ আর সুন্দর কিছু ঝিরির পথ। মুলত রক গার্ডেনের ঝর্নার জল বয়ে চলা পথেই তৈরি এই পার্ক। পার্কের ভিতরে পাবেন ঝর্ণা, আছে ঝুলন্ত ব্রীজ ও বশাল সব পাথর। এছাড়াও আছে সেখানে বাহারি ফুলের বাগান।



8 . জাপানিজ টেম্পল এবং পেস প্যাগোডা: শহরের খুব কাছেই এই টেম্পল টি। শহর থেকে গাড়ি করে যেতে সময় লাগবে মাত্র 10 মিনিটের মত। এই বৌদ্ধ মন্দির টি জাপানী সাধুর অর্থায়নে তৈরি বলে একে জাপানি টেম্পল বলা হয়।প্রথমে সিড়ি বেয়ে উঠতেই একটি মন্দির চোখে পড়বে যার দরজায় বিশাল গোল্ডেন কালারের দুটি সিংহ মূর্তি আছে এবং ভিতরে বড় জাপানি সাধুর মূর্তি টি আছে। আর ডান দিকে চোখ বুলালেই চোখে পড়বে পেস প্যাগোডা। পেস প্যাগোডার অর্ধেক টা উপড়ে উঠার সিড়ি আছে যেখানে দাঁড়িয়ে আশেপাশের পাহাড়ি প্রকৃতি আপনার মন কে নাড়া দিয়ে যাবে। পুরো প্যাগোডা এলাকাটি নীরব এবং শান্ত যেহেতু এটা একটি ধর্মীয় পবিত্র স্থান।



9 . হিমালয় মাউন্টেন ইন্সটিটিউট, মিউজিয়াম ও চিড়িয়াখানা: যাদের পাহাড়ের প্রতি অধিক নেশা আছে তাদের জন্য নিঃসন্দেহে সবচেয়ে ভালো জায়গা হবে দার্জিলিং ভ্রমনে এই ইন্সটিটিউট। এখানে একসাথে আছে চিড়িয়াখানা, মাউন্টেন ইন্সটিটিউট ও মিউজিয়াম। 50 টাকা দিয়ে টিকেট কেটে ভিতরে প্রবেশ করেই প্রথমে দেখবেন চিড়িয়াখানা। এখানে দেখতে পাবেন বাঘ, সিংহ, ভাল্লুক, বানর, সাপ, বিভিন্ন প্রজাতির পাখিসহ আরো নানা জীব জানোয়ার। চিড়িয়াখানা পার হয়ে আরেকটু সামনে এগুলেই পাবেন মাউন্টেন ইন্সটিটিউট ও মিউজিয়াম। দুই তলা জুড়ে এই মিউজিয়াম টি শুধু মাত্র মাউন্টেন রিলেটেড সব ঐতিহ্য বহন করে আছে। এভারেস্ট সম্পর্কে বই পড়েও এত ধারনা পাবেন না যতটা এই মিউজিয়াম ঘুরে পাবেন।



10 . তেনজিং রক: হিমালয় মাউন্টেন ইন্সটিটিউট এর একটু সামনেই চা বাগানের আগেই পড়বে তেনজিং রক। তেনজিং রক একটি বিশাল পর্বতের ছোট খাটো নমুনা। যেখানে হিমালয় মাউন্টেন ইন্সটিটিউট এর ছাত্র/ছাত্রীদের প্রশিক্ষণ দেওয়া হয়। 20 টাকা দিয়ে টিকেট কেটে আপনিও চাইলে তেনজিং রকে আরোহণ করতে পারবেন। একটি পাথরের টুকরোই পুরো পর্বতের ন্যায় দেখতে। ছোটখাটো ক্লাইম্বিং চাইলে করে নিতে পারেন এখানে।



11 . দার্জিলিং রুপয়/ক্যাবল কার: চা-বাগান থেকে ফেরার পথেই তেঞ্জিং রক পাড় হলেই দার্জিলিং ক্যাবল কার দেখতে পাবেন। এখানে গাড়ি পারকিং এর জন্য আপনাকে 100 টাকা খরচ করতে হবে। আর ক্যাবল কারে চড়ার জন্য খরচ করতে হবে 150 টাকা । তবে ক্যাবল কারে চড়ে দারুন মজা পাবেন। ক্যাবল কারের দৈর্ঘ অনেক বড়, এক মাথা থেকে আরেক মাথায় যেতে প্রায় 15 মিনিট সময় লাগে এবং ওপারে গিয়ে নামতে পারবেন। কিছুক্ষন রেস্ট নিয়ে চা টিফিন করতে পারেন। পাশাপাশি সেখানে দাঁড়িয়ে চা বাগানের দৃশ্য সহ পাহাড়ি মনোরম দৃশ্য উপভোগ করতে পারবেন। এছাড়া ক্যাবল কারে থাকা অবস্থায় চারিদিকের চোখ জুড়ানো দৃশ্য আর চা-বাগান তো দেখবেন ই সাথে শুনবেন পাহাড়ি কোন ঝর্নার জল আছড়ে পড়ার শব্দ।

12 . আভা আর্ট গ্যালারী: দার্জিলিং শহরের মাত্র 4 কিলোমিটার দূরে জাপানিজ প্যাগোডা দেখতে যেতে পথেই পরবে আভা আর্ট গ্যালারী। ভিতরে ছবি তোলা নিষিদ্ধ। উজ্জ্বল লাল ও হলুদ বর্ণের এই বিল্ডিং এর ভিতরেই আর্ট গ্যালারিটি। সূচিকর্ম শিল্পের এর চালিকা শক্তি হিসেবে পরিচিত ছিলেন আভা দেবী। ভিতরে এই আভা দেবীর সুক্ষ কারুকার্য আপনাকে মন ভরাতে বাধ্য। এছাড়াও রয়েছে আরো অনেক সুন্দর কিছু শিল্প কর্ম এর দেয়ালে।

13 . ঘুম রেলস্টেশন ও টয় ট্রেন: অনেক বাংলা ও হিন্দি ছবিতেই দেখানো দার্জিলিং এর বিখ্যাত রেল স্টেশন ঘুম থেকে আপনি টয় ট্রেনে দার্জিলিং শহর ঘুড়ে বেড়াতে পারেন। পাহাড়ি এই শহর ট্রেনে ঘুরে বেড়াতে বেশ মজার। এই ঘুম রেলস্টেশন হল ভারতের মধ্যে সবচেয়ে উঁচু রেলস্টেশন এবং এক সময় ছিল পৃথিবীর সবচেয়ে উচ্চতর রেলওয়ে স্টেশন। এখন অবশ্য তালিকায় 24তম স্থানে নেমে গেছে। যেটি ভূ-পৃষ্ঠ থেকে 7,407 ফুট উচ্চতায় অবস্থিত ।



14 . সেন্ট আ্যন্ড্রিউ’স চার্চ
সেন্ট আ্যন্ড্রিউ’স চার্চ হল একটি শ্রেণী বিশেষ যা  ইতিহাস ও সংস্কৃতিকে টাচ করে। 1843 সালে নির্মিত এই সেন্ট আ্যনড্রিউ’স চার্চ হল একটি প্রাচীন বিলাতি গির্জা এবং স্কটল্যান্ডের অনুগ্রাহক সন্ত, সেন্ট আ্যন্ড্রিউ-এর নামানুসারে এটির নামকরণ করা হয়।
 
15 . হ্যাপী ভ্যালি টি গার্ডেন: দার্জিলিং শহর থেকে প্রায় 2 কিলোমিটার দূরে, হ্যাপী ভ্যালি টি গার্ডেন-লেবাং কার্টার রোডে অবস্থিত এবং ব্যস্ততাপূর্ণ পর্যটনমূখর দার্জিলিং-য়ের এক শান্ত ও স্নিগ্ধ প্রবেশপথ। এখানে পাহাড়ের গায়ে দেখতে পাবেন সুন্দর চা বাগানের দৃশ্য যেটি পর্যটক দের খুব ভালো লাগবে ।
   

কিভাবে যাবেন?

দার্জিলিং যেতে হলে তার জন্য যেতে হলে প্রথমেই আপনাকে শিয়ালদা স্টেশন থেকে ট্রেন ধরতে হবে।



কি ট্রেন ধরতে হবে ?

রাত্রিবেলা শিয়ালদা স্টেশন থেকে অনেক কোটা ট্রেন যায় যেকোনো একটি ট্রেন আপনি ধরে নিতে পারেন। শিয়ালদা থেকে যে ট্রেনগুলো যায় তার মধ্যে অন্যতম হচ্ছে দার্জিলিং মেল, কাঞ্চনজঙ্ঘা এক্সপ্রেস, কাঞ্চনকন্যা এক্সপ্রেস, পদাতিক এক্সপ্রেস, উত্তরবঙ্গ এক্সপ্রেস এবং আরও অনেক গুলো ট্রেন আছে । এই ট্রেনের স্লিপার ক্লাসে আপনার ভাড়া নেবে 300 টাকা আশপাশ আপনি সারা রাত ঘুম সকালবেলা নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনে মামুন । মোটামোটি12 থেকে 14 ঘণ্টা জার্নি আপনি ঘুমিয়ে ঘুমিয়ে চলে যান সকালবেলা  নিউ জলপাইগুড়ি স্টেশনে ।



নিউ জলপাইগুড়ি নেমে কি করবেন?

সোজা বাঁদিকের ওভারব্রিজ ধরে বাইরে বাইরে চলে আসবেন ট্রাভেল এজেন্ট রা স্টেশনের মধ্যে আপনাকে ধরবে ধরে বিভিন্ন রকম প্রলোভন দিয়ে চেষ্টা করবে বলবে আপনাকে কম খরচে দার্জিলিং টুকু দিয়ে দেবে তো আপনি ওদের কথা শুনবে না শুনলে কিন্তু ঠগবেন । আপনি সোজা বাইরে চলে আসুন বাড়িতে এসে অটো ধরুন আপনার 15 থেকে কুড়ি টাকা নেবে আপনি চলে যান তেনজিং নরগে বাসস্ট্যান্ডে আপনি এখান থেকে বাসে করে দার্জিলিং যেতে পারবেন 40 টাকা করে আপনার নেবে কিংবা আপনি এই বাসস্ট্যান্ডের অপজিটে গিয়ে টেক্সি বা ছোট গাড়ি বা স্করপিও রয়েছে সেখান থেকে আপনি গাড়ি ধরবেন। মনে রাখবেন শুধুমাত্র গাড়ি বুক করবেন যেটা মিরিক  এবং পশুপতি মার্কেট হয়ে দার্জিলিং যাবে এবং পশুপতি মার্কেট এ যাওয়ার জন্য হয়তো আপনাকে 50 টাকা বেশি হতে পারে । 3-4 ঘন্টা লাগবে শিলিগুড়ি থেকে দার্জিলিং ।



  যাওয়ার পথে ঘন্টা দুয়েক পরে মিরিক লেক দেখতে পাবেন । এখানে কিছুক্ষণ বিশ্রাম নিন, ছবি তুলুন এবং টিফিন করে আবার আপনি দার্জিলিং এর উদেশ্য যাত্রা করুন এখান থেকে 14 কিলোমিটার রাস্তার পরেই আপনার পড়বে পশুপতি মার্কেট বন্ধ নেপাল বর্ডারে অবস্থিত এই পশুপতি মার্কেট প্রকৃতপক্ষে মার্কেট টা নেপালের ভিতরে অবস্থিত তো আপনি নেপালে চলে যাচ্ছে অন্য একটা দেশ ভরে হয়ে যাচ্ছে এই মার্কেটে অনেক কম দামে ভালো জিনিস পাওয়া যায় । এখানে আপনি মার্কেট করে ফের আপনি দার্জিলিং এর উদ্দেশ্যে যাত্রা করেন এখান থেকে বেশ কিছুটা দূরে আছে এক ঘণ্টা থেকে দেড় ঘন্টা টাইম লাগবে আপনার মোটামুটি ধরে নিন 1 ঘন্টা 15 মিনিট আপনার টাইম লাগবে দার্জিলিঙে পৌঁছতে দার্জিলিং এর পৌছে আপনি প্রকৃত যে দার্জিলিং শহর সেটা আপনি দেখতে পাবেন । দার্জিলিং শহরে পৌঁছে আপনি হোটেল চলে যান ।


কোথায় হোটেল নেবেন ?

আপনি অনলাইনে হোটেল বুক করুন এবং হোটেল নেবেন আপনার মেল, জামে মসজিদ, চৌরাস্তা, চক, ট্ট্যাক্সি স্ট্যান্ড এই এলাকা গুলোর মধ্যে আপনি হোটেল নিন ।



কিভাবে ও কোথায় গুরতে যাবেন ?

এবার ফ্রেশ হয়ে আপনি চলে যাবেন দার্জিলিং মেল পায়ে হেটে, এখান থেকে ভ্রমণ শুরু করুন । প্রথমেই চলে যান দার্জিলিং মল এ। এখানে একটু বিশ্রাম করতে পারেন, সবাই এখানে এসে আড্ডা দেয় ।
বিশেষ করে দার্জিলিং শহরের প্রধান কেন্দ্র এবং সবচেয়ে বড় আকর্ষণ হচ্ছে মল রোড বা মল মার্কেট । এরপর চকবাজার ও রিঙ্ক মল চলে যান, এখানে কম দামে বিভিন্ন জিনিস পাওয়া যায় । রাতে ডিনার করে এর পরে আপনি তাড়াতাড়ি হোটেলে চলে যান আপনাকে খুব ভোরে উঠতে হবে ভোর সাড়ে তিনটার মধ্যে উঠে এবং টাইগার হিলে সূর্যোদয় দেখতে বেরিয়ে পড়ুন । তবে মনে রাখবেন আগের দিন রাতে কিন্তু গাড়ি রিজার্ভ করে নিলে ভালো হয় নাহলে টেক্সি স্ট্যান্ড থেকে সকালে অনেক গাড়ি পেয়ে যাবেন, আর ট্যাক্সিওয়ালা কে বলে দেবেন এবং সেভাবে ভাড়াটা করবেন যাতে দার্জিলিং এর দর্শনীয় বিভিন্ন পয়েন্ট নিয়ে যায় । তো সূর্যোদয় দেখার পর আপনি টাইগার হিল থেকে চলে যান ঘুম মনাস্টরি তে । এরপর চলে যান বাতাসিয়া লুপ এখানে এন্ট্রি কি রয়েছে মাথাপিছু 15 টাকা বাতাসিয়া লুপ তা প্রকৃতপক্ষে ঘুম থেকে দার্জিলিং স্টেশনে যাওয়ার জন্য ইংরেজি তৈরি করেছিল । এরপর আপনি টয়ট্রেনের উদ্দেশ্যে যাত্রা করুণ । এবার হিমালয়ের দার্জিলিং হিমালয়ান মাউন্টেন ইনস্টিউট চলে যান মাথাপিছু 50 টাকা আপনার নেবে এবং ক্যামেরার জন্য আমাকে 10 টাকা নেবে । এখান থেকে চলে যান আপনার পরের পয়েন্ট গুলি রক গার্ডেন, দার্জিলিং রোপওয়ে, হ্যাপি ভ্যালি টি এস্টেটে, জাপানিজ টেম্পল রিফিউজি হেল্প সেন্টার এগুলো দেখার পরে পআপনি চলে আসবেন হোটেলে। হোটেলে চলে এসে আপনি বিশ্রাম নিয়ে ফেরার পথে যাত্রা করবেন ।



সতর্কতা:



1 . ভোটার কার্ড, আধার কার্ড, পেন কার্ড, ড্রাইভিং লাইসেন্স, পাসপোর্ট এবং এমনকি ক্রেডিট কার্ডের মত গুরুত্বপূর্ণ কাগজের ফটোকপি করে সঙ্গে রাখুন।
2 . দার্জিলিংয়ের আবহাওয়া বারো মাসই ঠান্ডা থাকে তাই অবশই গরম পোশাক সাথে নিয়ে যাবেন।
3 . প্রয়োজনের চেয়ে অতিরিক্ত কিছু টাকা সাথে রাখুন।
4 . যেখানে বেড়াতে যাচ্ছেন সেখানকার জরুরি ফোন নাম্বার এবং লোকেশন সম্পর্কে তথ্য আগে থেকে সংগ্রহ করে রাখুন।
5 . যে কোনো যানবাহন থেকে নামার সময় কোনো মালপত্র ফেলে গেলেন কি না সেদিকে খেয়াল রাখুন। নামার সময় তাড়াহুড়ো করবেন না।
6 . সন্ধ্যার পর অথবা বেশি রাত পর্যন্ত হোটেলের বাইরে অবস্থান করবেন না। বিশেষ করে পরিবার নিয়ে ভ্রমন করতে গেলে । অবশ্যই শিশুদের দিকে লক্ষ্য রাখুন।
7 . ভ্রমণের সময় অপরিচিত লোকদের ব্যাপারে সতর্ক থাকুন।




  আশা করি আমাদের এই ভ্রমণ প্রস্তুতি আপনার ভ্রমণকে আনন্দময় করে তুলবে । অসংখ্য ধন্যবাদ সময় করে আমাদের পােস্টটি পড়ার জন্য ।  এই ভাবেই ভূগোল শিক্ষা এর পাশে থাকুন এবং ভূগোল বিষয়ে যেকোনো প্ৰশ্ন উত্তর জানতে এই আমাদের ওয়েবসাইট টি ফলাে করুন এবং নিজেকে ভৌগােলিক তথ্য সমৃদ্ধ করে তুলুন, ধন্যবাদ ।


সৌজন্যে – দেবব্রত মণ্ডল (ভূগোল শিক্ষা)



নিচের শেয়ার বাটনে ক্লিক করে শেয়ার করাে বন্ধুদের মাঝে