রাসবিহারী বসুর জীবনী - Rash Behari Bose Biography in Bengali
রাসবিহারী বসুর জীবনী - Rash Behari Bose Biography in Bengali

রাসবিহারী বসুর জীবনী

Rash Behari Bose Biography in Bengali

রাসবিহারী বসুর জীবনী – Rash Behari Bose Biography in Bengali : ইংরাজ রাজত্বের দোর্দণ্ডপ্রতাপ পুলিস কমিশনার চার্লস টেগার্ট বিপ্লবী রাসবিহারী বসু সম্পর্কে লিখেছিলেন । “ …… Expert in make up . Rashbehari Bose could dress up him self either as a Punjabi or as an old Maharastrian in such a perfect manner that it was impossible to suspect him as one in disguise . He would have been a great stage actor instead of a revolutionary if he so desired. 

“একজন বিচিত্রকর্মা উদ্যমী বিপ্লবীর পক্ষে বিভিন্ন ছদ্মবেশের আড়ালে নিজেকে গােপন করার দক্ষতা নিঃসন্দেহে তার কর্মকুশলতার প্রমাণ ।”

 ভারতের মুক্তিসংগ্রামে যারা নেতৃত্ব দিয়েছিলেন তাদের মধ্যে রাসবিহারী বসু অন্যতম ।তাই রাসবিহারী বসুর (Rash Behari Bose) জীবন ছিল নাটকের মত বিচিত্র । 

বিপ্লবী মহানায়ক রাসবিহারী বসু এর একটি সংক্ষিপ্ত জীবনী । রাসবিহারী বসু এর জীবনী – Rash Behari Bose Biography in Bengali বা রাসবিহারী বসু এর আত্মজীবনী বা রাসবিহারী বসু এর (Rash Behari Bose Jivani) জীবন রচনা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

রাসবিহারী বসু কে ছিলেন ? Who is Rash Behari Bose ?

রাসবিহারী বসু (Rash Behari Bose) ছিলেন ভারতে ব্রিটিশবিরোধী স্বাধীনতাকামী আন্দোলনের একজন অগ্রগণ্য বিপ্লবী নেতা এবং ইন্ডিয়ান ন্যাশনাল আর্মির অন্যতম সংগঠক। দিল্লিতে গভর্নর জেনারেল ও ভাইসরয় লর্ড হার্ডিঞ্জের ওপর এক বোমা হামলায় নেতৃত্ব দানের কারণে পুলিশ রাসবিহারী বসুকে (Rash Behari Bose) গ্রেপ্তারের চেষ্টা করে। কিন্তু রাসবিহারী বসু (Rash Behari Bose) সুকৌশলে ব্রিটিশ গোয়েন্দা সংস্থার নজর এড়াতে সক্ষম হন এবং ১৯১৫ খ্রিস্টাব্দে জাপানে পালিয়ে যান। রাসবিহারী বসু (Rash Behari Bose) ভারতের বাইরে সিঙ্গাপুরে আজাদ হিন্দ ফৌজ গঠন করেন ও পরবর্তীকালে নেতাজির হাতে ‘আজাদ হিন্দ ফৌজ’-এর পরিচালনভার তুলে দেন৷

বিপ্লবী মহানায়ক রাসবিহারী বসুর জীবনী – Rash Behari Bose Biography in Bengali :

নাম (Name) রাসবিহারী বসু (Rash Behari Bose) 
জন্ম (Birthday) মে ২৫ ১৮৮৬ (25th May 1886)
জন্মস্থান (Birthplace) সূবলদহ , পশ্চিমবঙ্গ, ভারত
অভিভাবক (Parents)/পিতামাতা  বিনোদবিহারী বসু (পিতা)

ভুবনেশ্বরী দেবী (মাতা)

দাম্পত্য সঙ্গী (Spouse) তোশিকো বসু 
সন্তান  মাশাহিদে বসু (পুত্র)

তেৎসুকো বসু (কন্যা)

জাতীয়তা ভারতীয়
প্রতিষ্ঠান যুগান্তর, ইন্ডিয়ান ইন্ডিপেন্ডেন্স লীগ, আজাদ হিন্দ ফৌজ
আন্দোলন  ভারতের স্বাধনতা আন্দোলন
মৃত্যু (Death) ১৯৪৫ (1945)

ভারতের স্বাধনতা সংগ্রামে রাসবিহারী বসুর ভূমিকা – The role of Rash Behari Basu in the freedom struggle of India :

 তখন ভারতে স্বাধীনতা সংগ্রাম একটি বিশেষ মােড় নিতে চাইছিল । বিদেশী শক্তির সাহায্য নিয়েও তারা দেশের স্বাধীনতা আনবার চেষ্টা করছিলেন । সশস্ত্র বিপ্লবের মাধ্যমে এই মুক্তির স্বপ্ন তারা দেখছিলেন । দেশের স্বাধীনতা আনার জন্যে বিদেশীদের সাহায্য প্রার্থনা করা অনেকের মনােমত ছিল না । কিন্তু রাসবিহারী প্রভৃতি নায়করা এ বিষয়ে নিঃসংকোচ ছিলেন । কারণ ভারতের স্বাধীনতা যে কোন ভাবেই আনবার সংকল্প নিয়েছিলেন তারা । তাদের মধ্যে ছিলেন বাঘাযতীন , মানবেন্দ্রনাথ রায় ইত্যাদি । এঁদের পরিকল্পনাকে পরবর্তীকালে রূপ দিয়েছিলেন নেতাজী সুভাষচন্দ্র । সুভাষচন্দ্রের স্বাধীনতা আনার পথকে রাসবিহারী অনেকখানি তৈরি করে দিয়েছিলেন । সেদিক থেকে তার অবদান ও প্রেরণা অসামান্য । রাসবিহারী ছিলেন নেতাজীর দীক্ষাগুরু ।

স্বাধীনতা আন্দোলনে রাসবিহারী বসুর যোগদান – Rashbehari Basu joined the independence movement :

 দেশের স্বাধীনতার আন্দোলন বহুদিন থেকেই চলছিল । সেই আন্দোলনে রাসবিহারী যােগ দিয়েছিলেন আকস্মিকভাবে । সে ১৯০৪ সালের কথা , যখন জে এন চ্যাটার্জী নামে একজন সাহারানপুর প্রবাসী বিপ্লবীদের নিয়ে একটি গােপন সমিতি গঠন করেন । তাদের একমাত্র সংকল্প ছিল দেশকে স্বাধীন করা । হঠাৎ রাসবিহারীর সঙ্গে সমিতির যােগাযােগ হয় । তখন তিনি দেরাদুনের একটি সরকারি অফিসে কাজ করতেন । কর্মী হিসাবে তার সুনাম ছিল । তার কাজে এতটুকু ফাকি ছিল না । যখন যে কাজ করতেন সে কাজের মধ্যে তার নৈপুণ্যের একটা ছাপ পড়ত । তাই তিনি অফিসের বড়াে কর্তাদের খুব প্রিয় হয়ে উঠেছিলেন । রাসবিহারীর মধ্যে সবাইকে আপন করে নেবার একটা অসাধারণ ক্ষমতা ছিল । এই ক্ষমতার সন্ধান পেলেন জে এন চ্যাটার্জী । রাসবিহারীকে দেখে তার মনে অনেক আশা জাগলাে । তার উপস্থিত বুদ্ধি ও উজ্জ্বল ব্যক্তিত্ব দেখে তিনি মুগ্ধ হলেন । তাই দেশের মুক্তি সংগ্রামে একজন অগ্রণী বিপ্লবীর ভূমিকা তাকে দেওয়া হল । ঢাকা এবং চন্দননগরের বিপ্লবীদের সঙ্গে রাসবিহারী যােগাযােগ স্থাপন করলেন । কিন্তু এই ব্যাপারটি রাসবিহারী সম্পূর্ণ গােপন রাখলেন । তাছাড়া অফিসের কাজে তার যথেষ্ট সুনাম ছিল বলে সহজে তাকে বিপ্লবী বলে সন্দেহ করা যেত । বিপ্লবীদের সঙ্গে যােগাযােগ রেখে তিনি নিপুণভাবে স্বাধীনতা সংগ্রামের কাজ চালিয়ে যেতে থাকলেন । নীরবে এই কঠিন কাজ সম্পাদন করা একমাত্র রাসবিহারীর পক্ষেই সম্ভব ছিল। 

বিপ্লবী রাসবিহারী বসু : 

 সেটা ছিল ১৯১২ সাল তখন কলকাতা থেকে দিল্লীতে ভারতের রাজধানী সরিয়ে নেওয়া হয়েছে । একদিন দিল্লীর রাজপথে একবিরাট শােভাযাত্রা দেখছিলেন রাসবিহারী । অগণিত মানুষ এই শােভাযাত্রায় যােগ দিয়েছে । চারিদিকে ধুমধাম ও আড়ম্বর । তারি মধ্যে রাসবিহারী দাঁড়িয়ে দাঁড়িয়ে কি যেন লক্ষ্য করছিলেন । তার উদ্দেশ্য ছিল । বড়লাটের গাড়ির সামনে বােমা ছেড়া । সহকর্মী বসন্ত বিশ্বাসকে তিনি এ বিষয়ে নির্দেশ দিয়ে রেখেছিলেন । এক সময় বড়লাটের গাড়ি তাদের সামনে এগিয়ে এল , আর সঙ্গে সঙ্গে বড়লাটকে লক্ষ্য করে বসন্ত বিশ্বাস বােমা ছুঁড়লেন । কিন্তু সামান্য দুরত্বের জন্যে বড়লাট এবং তার নী বেচে গেলেন । তবে তারা বেশ কিছু আঘাত পেলেন । একজন ছত্রধারী নিহত হল । চারিদিকে এই বােমা ছোড়া নিয়ে হৈ চৈ পড়ে গেল । তখন পুলিশের তল্লাসী চলতে লাগল কিন্তু পুলিশ রাসবিহারীর নামও জানতে পারলাে না । তিনি তখন এমনভাবে গা ঢাকা দিলেন যে তাকে ধরা কারও সাধ্য হল না । এরপর আরেকটি ঘটনায় রাসবিহারীর নাম প্রকাশ হয়ে পড়ে । সেটি হল লাহােরের পুলিশ কমিশনারকে লক্ষ্য করে বােমা ছোড়া । এই সময় পুলিশ জানতে পারলাে যে সরকারী চাকুরে হয়েও রাসবিহারী এই বিপ্লবীদের সঙ্গে জড়িত । তাই তাকে ধরার জন্যে পুলিশ তৎপর হল । কিন্তু এবারও রাসবিহারী পুলিশের চোখে ধুলাে দিয়ে পালিয়ে গেলেন। 

প্রথম বিশ্বযুদ্ধ – First World War :

তারপর ১৯১৪ সালে শুরু হল প্রথম বিশ্বযুদ্ধ । এই যুদ্ধে ইংরেজরা ভীষণভাবে জড়িয়ে পড়ল । রাসবিহারী বুঝতে পারলেন এইটি হল ইংরেজকে বিপদে ফেলার একটি সুবর্ণ সুযােগ । তখন বাঘা যতীনের সঙ্গে তার যােগাযােগ হয়েছে । তাইতারা দুজনে পরামর্শ । করতে লাগলেন কিভাবে সেনাবাহিনীর মধ্যে বিদ্রোহ ঘটানাে যায় । এই উদ্দেশ্যে দক্ষিণ – পূর্ব এশিয়ায় ব্রিটিশ বাহিনীর ভারতীয় সেনাদের সঙ্গে এবং আমেরিকার গদর পার্টির সদস্যদের সঙ্গে যােগাযােগ স্থাপন করা হল । রাসবিহারী নিজেও ভিন্ন ভিন্ন সেনানিবাসে ঘুরে । বিদ্রোহের আগুন জ্বালাবার চেষ্টা করতে লাগলেন । আর ইতিমধ্যে বিপ্লবী মানবেন্দ্রনাথ রায় অস্ত্র সংগ্রহের জন্যে জার্মানী রওনা হলেন । স্থির হল জার্মানী থেকে অস্ত্রভর্তি জাহাজ সুন্দরবন অঞ্চলে এসে থামবে । আর বাঘা যতীনতার দলবল নিয়ে অস্ত্রশস্ত্র খালাস করবেন । তারপর সেগুলি পৌছে দেওয়া হবে বিপ্লবী সেনাবাহিনীর হাতে । এর জন্যে একটি দিনও স্থির করা হল । সবাই অপেক্ষা করতে লাগলাে অস্ত্রবাহী জাহাজের জন্যে । কিন্তু সে জাহাজ ভারতে পেঁছতেইপারলাে । পথে পুলিশবাহিনীর সঙ্গে লড়াই করে বাঘা যতীনকে প্রাণ দিতে হলাে । এদিকে রাসবিহারীর গােপন পরিকল্পনার কথা পুলিশ জানতে পারলাে । কৃপাল সিং নামে একজন বিপ্লবী বিশ্বাসঘাতকতা করে বিপ্লবীদের আটঘাট সবকিছুই বলে দিল । পুলিশ এই সূত্র ধরে বহু বিপ্লবীকে গ্রেপ্তার করলাে আর তাদের বিরুদ্ধে মামলা শুরু করা হল । এই বিচারে এরা অপরাধী সাব্যস্ত হল । অনেকের ফাসি হল কিন্তু রাসবিহারী পুলিশের কাছে ধরা দিলেন না ।

[আরও দেখুন, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জীবনী – Rabindranath Tagore Biography in Bengali]

রাসবিহারী বসুর জাপান যাওয়া :

 তিনি পালিয়ে ভারত থেকে জাপানে চলে গেলেন । জাপানে যাবার পরে রাসবিহারীর বৈপ্লবিক জীবন নতুন রূপ নিল । জাপানের মাটিতে বসেও তিনি দেশকে স্বাধীন করার স্বপ্ন দেখলেন ও এক নতুন পরিকল্পনা নিলেন । দ্বিতীয় বিশ্বযুদ্ধে জাপান দক্ষিণ – পূর্ব এশিয়ার অনেকগুলি দেশ অধিকার করে ফেলেছিল আর এই সুযােগ নিয়ে ।

[আরও দেখুন, রাজা রামমোহন রায় জীবনী – Ram Mohan Roy Biography in Bengali]

রাসবিহারী বসুর আজাদ হিন্দ ফৌজের ভিত্তিস্থাপিত – Rashbehari Basu founded the Azad Hind Fauj :

 ১৯৪২ সালে ২৮ শে মার্চ রাসবিহারী টোকিওতে একটি সম্মেলন আহ্বান করলেন । স্থানীয় ভারত বাসীদের নিয়ে তার এই সম্মেলন গড়ে উঠল । এই সম্মেলনে একটি জাতীয় সেনাবাহিনী সংগঠনের প্রস্তাব নেওয়া হল । ভারতের বাইরে যে সব ভারতীয় বাস করত তাদের নিয়ে একটি জাতীয় সেনাবাহিনী সংগঠনের প্রস্তাবে সকলে সম্মত হলেন । আর সেই প্রস্তাবের ফলেই আজাদ হিন্দ ফৌজের ভিত্তিস্থাপিত হল ১৯৪২ সালের ১ লা সেপ্টেম্বর ।

আজাদ হিন্দ ফৌজ নিয়ে সুভাষচন্দ্র বসুর ভারতে আসা – Subhash Chandra Bose Come India With Azad Hind Fauj :

 ইতিমধ্যে দক্ষিণ পূর্ব এশিয়ায় এক স্বাধীনতা সঙঘ সংগঠিত হয়েছে , তার নাম হল ভারতীয় স্বাধীনতা সংগঠন । প্রস্তাব এল যে রাসবিহারীকে সভাপতি হতে হবে । তারপর ১৯৪৩ সালের ২ রা জুলাই নেতাজী আবির্ভূত হলেন সিঙ্গাপুরে । আর আজাদ হিন্দ ফৌজের সমস্ত দায়িত্ব এসে পড়লাে নেতাজীর ওপর । এই ফৌজ নিয়েই নেতাজী ভারতের পূর্ব প্রান্তে এসে হাজির হয়েছিলেন । আর তার ফলে ভারতের বুক থেকে ইংরেজকে আস্তে আস্তে সরে যেতে হল । নেতাজীর হাতে দায়িত্ব অর্পণ করে তিনি নিশ্চিন্ত হলেন। 

রাসবিহারী বসুর গ্রন্থ – Rash Behari Bose Books :

 রাসবিহারী ভারতবর্য সম্পর্কে জাপানী ভাষায় পাঁচখানি গ্রন্থ রচনা করেছিলেন । ডাঃ স্যান্ডারল্যান্ডের ইণ্ডিয়া – ইন বন্ডেজ গ্রন্থ জাপানী ভাষায় অনুবাদ করেন। 

রাসবিহারী বসুর পুরস্কার – Rash Behari Bose Prize :

 মৃত্যুর কিছুদিন আগে জাপসরকার সেদেশের সর্বশ্রেষ্ঠ জাতীয় পুরস্কার The second order of the merit of the rising sun রাসবিহারীকে প্রদান করে সম্মানিত করেন । 

আমাদের দেশে বিপ্লবী মহানায়ক রূপে তিনি ভারতবাসীর হৃদয়ে । শ্রদ্ধার আসনে চিরজাগরুক রয়েছেন ।

রাসবিহারী বসুর মৃত্যু – Rash Behari Bose Death :

 ১৯৪৫ খ্রিঃ সমগ্র এশিয়ার মহান বিপ্লবী নেতা রাসবিহারী বসু টোকিওতে শেষ নিঃশ্বাস ত্যাগ করেন । 

রাসবিহারী বসুর জীবনী (প্রশ্ন ও উত্তর) – Rash Behari Bose Biography in Bengali (FAQ):

  1. রাসবিহারী বসুর জন্ম কবে হয় ?

Ans: মে ২৫ ১৮৮৬ সালে ।

  1. রাসবিহারী বসুর পিতার নাম কী ?

Ans: বিনোদবিহারী বসু ।

  1. রাসবিহারী বসুর মায়ের নাম কী ?

Ans: ভুবনেশ্বরী দেবী ।

  1. রাসবিহারী বসু কোথায় আজাদ হিন্দ ফৌজের ভিত্তিস্থাপন করেন ?

Ans: জাপান এ ।

  1. রাসবিহারী বসু কী গ্রন্থ রচনা করেছেন ?

Ans: রাসবিহারী ভারতবর্য সম্পর্কে জাপানী ভাষায় পাঁচখানি গ্রন্থ রচনা করেছিলেন ।

  1. কত সালে রাসবিহারী বসু টোকিও তে সম্মেলন করে ?

Ans: ১৯৪২ সালে ।

  1. আজাদ হিন্দ ফৌজে নিয়ে ভারতে কে আসেন ?

Ans: সুভাষ চন্দ্র বসু ।

  1. রাসবিহারী বসু কে ছিলেন ?

Ans: ভারতের একজন স্বাধীনতা সংগ্রামী ।

  1. রাসবিহারী বসু কী পুরস্কার পান ?

Ans: The second order of the merit of the rising sun .

  1. রাসবিহারী বসুর মৃত্যু কবে হয় ?

Ans: ১৯৪৫ সালে ।

[আরও দেখুন, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর জীবনী – Ishwar Chandra Vidyasagar Biography in Bengali

আরও দেখুন, শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় জীবনী | Sarat Chandra Chattopadhyay Biography in Bengali

আরও দেখুন, কাজী নজরুল ইসলাম জীবনী – Kazi Nazrul Islam Biography in Bengali

আরও দেখুন, জহরলাল নেহেরু জীবনী – Jawaharlal Nehru Biography in Bengali

আরও দেখুন, সুকান্ত ভট্টাচার্য জীবনী – Sukanta Bhattacharya Biography in Bengali]

রাসবিহারী বসু এর জীবনী – Rash Behari Bose Biography in Bengali

   অসংখ্য ধন্যবাদ সময় করে আমাদের এই ” রাসবিহারী বসু এর জীবনী – Rash Behari Bose Biography in Bengali  ” পােস্টটি পড়ার জন্য। রাসবিহারী বসু এর জীবনী – Rash Behari Bose Biography in Bengali পড়ে কেমন লাগলো কমেন্টে জানাও। আশা করি এই রাসবিহারী বসু এর জীবনী – Rash Behari Bose Biography in Bengali পোস্টটি থেকে উপকৃত হবে। এই ভাবেই BhugolShiksha.com ওয়েবসাইটের পাশে থাকো যেকোনো প্ৰশ্ন উত্তর জানতে এই ওয়েবসাইট টি ফলাে করো এবং নিজেকে  তথ্য সমৃদ্ধ করে তোলো , ধন্যবাদ।