পেলের জীবনী - Pele Biography in Bengali
পেলের জীবনী - Pele Biography in Bengali

পেলের জীবনী – Pele Biography in Bengali

পেলের জীবনী – Pele Biography in Bengali : ফুটবলের বাদশা পেলে ক্রিকেটে যেমন ব্রাডম্যান , হকিতে যেমন ধ্যানচাঁদ , তেমনই ফুটবলের বাদশা হলো পেলে (Pele) । কেউ কেউ মারাদোনাকে তাঁর প্রতিস্পর্ষী বলে থাকেন । কিন্তু বিশ্বের সমস্ত ফুটবলপ্রেমী মানুষদের মধ্যে একটি ভোটের আহ্বান করা হলে দেখা যাবে শতকরা ৭০ জন ফুটবল প্রেমী হয়তো পেলেকেই নির্বাচিত করবেন ফুটবলের সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ খেলোয়াড় হিসাবে ।

 মনে প্রশ্ন জাগে পেলের মধ্যে কী এমন গুণ ছিল , যা তাঁকে অবিস্মরণীয় করে রেখেছে ? বিভিন্ন মানুষ বিভিন্নভাবে পেলের দক্ষতাকে ব্যাখ্যা করে থাকেন । কেউ কেউ বলেন , পেলের সবথেকে বড়ো গুণ হল প্রবল আত্মবিশ্বাস । এই আত্মবিশ্বাসের ওপর নির্ভর করেই তিনি বিপক্ষ ডিফেন্সে ধস নামাতে পারতেন।

 আবার কেউ কেউ বলে থাকেন , না না , পেলের আসল কারিকুরি লুকিয়ে আছে তার দুরন্ত ড্রিবলিং – এর মধ্যে , বল যেন তার পোষা পাখি , বলকে তিনি যেভাবে ব্যবহার করবেন , বল কথা শুনে তাই করবে । এমন ঈশ্বরদত্ত ক্ষমতা অন্য কোনো খেলোয়াড়ের মধ্যে কখনো দেখা যায় না ।

 আবার কেউ কেউ পেলের এই অভাবনীয় সাফল্যের অন্তরালে তার ধীর স্থির শান্ত সংযত সুশৃঙ্খল জীবন ভঙ্গিমার কথা বলে থাকেন । সাধারণত ফুটবল খেলোয়াড়দের অধিকাংশই অসংযমী হয়ে ওঠেন । হাতে কিছু অর্থ এলে এবং মাথায় যশের মুকুট পড়লে তাঁরা ভাবেন , এই পৃথিবীতে তাঁরাই সর্বোত্তম , সকলে তাঁদের প্রজা । এর ফলে তাঁদের স্খলন হয়ে যায় । মনোসংযোগ হারিয়ে ফেলে । মারাদোনার ক্ষেত্রে যা হয়েছিল । কিন্তু এখনও পর্যন্ত পেলের বিরুদ্ধে কেউ এ ধরনের কোনো কথা উচ্চারণ করতে পারেননি । জীবনের প্রথম পেশাদারী ম্যাচে খেলে যেমন ছিলেন , আজও তেমনটি আছে তার নিষ্কলঙ্ক চরিত্র । 

 এই কলকাতা শহরে পেলে এসেছিলেন মোহনবাগান ক্লাবের বিরুদ্ধে একটি খেলায় অংশ নিতে , কসমস ক্লাবের হয়ে । আজও হয়তো অনেক মানুষ সেই খেলাকে মনের মণিকোঠায় সোনার ফ্রেমে বাঁধিয়ে রেখেছেন ।

  ফুটবলের বাদশা পেলে এর একটি সংক্ষিপ্ত জীবনী । পেলে এর জীবনী – Pele Biography in Bengali বা পেলে এর আত্মজীবনী বা (Pele Jivani Bangla. A short biography of Pele. Pele Birth, Place, Life Story, Life History, Biography in Bengali) পেলে এর জীবন রচনা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

পেলে কে ? Who is Pele ?

পেলে (Pele) হলেন ব্রাজিলের বিখ্যাত ফুটবল খেলোয়াড়। তার পূর্ণ নাম এদসোঁ আরাঁচ দু নাসিমেঁতু (Edson Arantes do Nascimento)। ব্রাজিলের হয়ে পেলে (Pele) ১৯৫৮, ১৯৬২, ১৯৬৬ ও ১৯৭০ সালের বিশ্বকাপ ফুটবল প্রতিযোগিতায় অংশ নেন।

ফুটবলের বাদশা পেলের জীবনী – Pele Biography in Bengali :

নাম (Name) এদসোঁ আরাঁচ দু নাসিমেঁতু বা পেলে (Pele)
জন্ম (Birthday) ২৩ অক্টোবর ১৯৪০ (23rd October 1940
জন্মস্থান (Birthplace) ব্রাজিল
উচ্চতা ৫ ফুট ৮ ইঞ্চি 
মাঠে অবস্থান ফরোওয়ার্ড অ্যাটাকিং মিডফিল্ডার
জাতীয় দল ব্রাজিল
অর্জন ও সন্মাননা 

FiFA World Cup

  • 1958 Sweden    National Team (সোনা)
  • 1962 Chile    National Team (সোনা)
  • 1970 Mexico    National Team (সোনা)
Copa América
  • 1959 Argentina    National Team

পেলের জন্ম – Pele Birthday :

 পেলের ছোট্টবেলার গল্পকথা আমরা সংক্ষেপে তা জেনে নিই । পেলের পুরো নাম এদসোঁ আরাঁচ দু নাসিমেঁতু এবং ডাকনাম পেলে ৷ পেলে (Pele) জন্মেছিলেন ব্রাজিলের ট্রেস – কেরাকোয়েস অঞ্চলে ১৯৪০ সালের ২৩ অক্টোবর । ছোটো থেকেই খেলতে ভালোবাসতেন । খেলাধুলার প্রতি একটা অদম্য আকর্ষণ ছিল পেলের ।

পেলের পরিবার – Pele’s Family :

 বাবা ডন্‌ডিনহো ছিলেন একজন ফুটবল খেলোয়াড় । ক্লাব স্তরে দারুণ খেলা খেলে গেছেন । একবার ক্লাব ম্যাচ খেলতে গিয়ে দারুণ আঘাত পেলেন । শেষ পর্যন্ত আর মাঠে নামতে পারলেন না । এখন কী করবেন ? অভাবের সংসার । ছেলে ডিকোকে বাবার মতো খেলতে দেখলে মা ভীষণ রেগে যেতেন । কারণ তিনি জানেন এই খেলা থেকেই তাঁর সংসারে এত অন্ধকার । খেলাপাগল মানুষ বলেই তাঁর বাবা ডনডিনহো জীবনে আর কিছু করতে পারেননি । দারিদ্রতাকে বরণ করেছেন ।

 কিন্তু ব্রাজিল দেশটার সঙ্গে ফুটবল ওতপ্রোতভাবে জড়িয়ে আছে । ব্রাজিলের আকাশে বাতাসে আছে ফুটবল । আছে মানুষের চিন্তা ভাবনায় নিশ্বাস – প্রশ্বাসে , আছে বড়োলোকের উল্লাস এবং গরীবের বেঁচে থাকার লড়াইতে । ব্রাজিলের হাজার হাজার নিরন্ন অসহায় মানুষ ফুটবলের মধ্যে আত্মার মুক্তি খুঁজে পান । কাজেই তিনি কী করে ফুটবলের জগত থেকে ডিকোকে সরিয়ে দেবেন ?

পেলের শৈশবকাল – Pele’s Childhood :

 ডিকো ছোটোবেলা থেকেই ফুটবল খেলতে ভালোবাসতেন । নিরন্তর দারিদ্রতার আঘাত ছিল , ছিল অনিশ্চয়তার অন্ধকার । তবুও সারাদিন ফুটবল মাঠে থাকতে ভালোবাসতেন ডিকো । বয়স তখন কত হবে ? তখন ডিকোর বয়স মাত্র তেরো বছর ।

পেলের ক্রীড়া জীবন – Pele Sports Life :

 ১৯৩০ সাল – ব্রাজিল বিশ্বকাপে দলের অন্যতম ফুটবলার ছিলেন ভাল্‌দেমার ডি ব্রিটো । এখন তিনি এক নামকরা পেশাদার কোচ হিসাবে আত্মপ্রকাশ করেছেন । কোচ হিসাবে ব্রিটোর খ্যাতি তখন আকাশচুম্বী । যেখানে নতুন প্রতিভার সন্ধান পেতেন , সেখানেই ছুটে যেতেন । ছোটোদের খেলা শেখাতে গিয়ে এলেন ডিকোর ক্লাব জুভেনাইল এ । তেরো বছরের কিশোরের ক্রীড়াকুশলতা দেখে অবাক হয়ে গেলেন । এই ছেলেটি নিজে নিজে এত ভালো খেলা শিখল কী করে ? তিনি , বছর খানেকের বেশি তালিম দিলেন ডিকোকে । তারপর ব্রিটো হঠাৎ চলে গেলেন অন্য ক্লাবে । যুক্ত হলেন পেশাদার কোচিং – এর সঙ্গে । বছর খানেক বাদে ফিরে এসে পনেরো বছরের রোগা চেহারার ডিকোকে সঙ্গে করে নিয়ে গেলেন । তাঁর ইচ্ছে ডিকো যেন সান্টোস ক্লাবের হয়ে খেলতে নামেন । সান্টোস একটি বিশ্ববিখ্যাত ক্লাব । সেখানে খেললে অনেক বেশি মানুষের সামনে আসার সুযোগ পাওয়া যাবে । সাংবাদিকদের কাছে নিজেকে পরিচিত করানোর সুযোগ পাবে । অভিজ্ঞ কোচ বুঝতে পেরেছিলেন ছোট্ট ডিকোর মধ্যে অগ্নি সম্ভাবনা লুকিয়ে আছে , তাই ডিকোকে ঠিক জায়গায় আনতে হবে । 

পেলের ছদ্মনাম – Pele Pseudonym Name :

 ডিকো কে , তা কি তোমরা বুঝতে পারছ ? আমাদের পেলেই হলেন ওই ডিকো । পেলের আরও অনেকগুলি ছদ্মনাম আছে । যেমন এডসন , কালো মুক্তো , ফুটবল সম্রাট ইত্যাদি । তবে পেলে নামটির মধ্যেই বোধ হয় একটা আশ্চর্য জাদু লুকিয়ে আছে ।

পেলের স্কুল জীবন – Pele School Life :

 এই নামের উৎস কী ? পরিণত বয়সে পেলে এক সাংবাদিক সম্মেলনে বলেছিলেন — “ সাত বছর বয়সে পেলে নামের সঙ্গে আমার পরিচয় । আমার জন্মস্থান ট্রেস কোরাকোয়েস থেকে সাত বছর বয়সে বাউরুতে চলে আসি । ওখানকার সমবয়সী ছেলেরা আমাকে ‘ পেলে ’ – ‘ পেলে ’ বলে খেপাত । এই শব্দটার মানে কী , আমি জানতাম না । অনেকে বলে থাকেন , আমি বহিরাগত , শহুরে চালচলনের সঙ্গে নিজেকে ঠিকমতো রপ্ত করতে পারিনি । তাই বোধহয় ওরা আমাকে গেঁইয়া ভূত বলে রাগাবার চেষ্টা করত । এই নিয়ে প্রায়ই ওদের সঙ্গে মারামারি হত । একদিন স্কুলের সব মেয়েরাও হাসাহাসি করে আমাকে ‘ পেলে ’ নামে ডাকতে শুরু করল । মেয়েদের সঙ্গে হাতাহাতি হয়ে গেল । ঘটনাটার জের অনেক দুর গড়িয়ে গিয়েছিল । দু’দিন স্কুল থেকে আমাকে সাসপেন্ড করা হল । বাবাকে ডেকে পাঠানো হল ওই স্কুলে । তারপর অবশ্য সবাই ঘটনাটা ভুলে গেছে । আমিও নিজেকে মানিয়ে নিয়েছি নতুন স্কুলের সঙ্গে । কিন্তু কী আশ্চর্য , ওই তুচ্ছ তাচ্ছিল্য করে দেওয়া বিদ্রপের নামটাই আমার সাথে রয়ে গেল । আমার যে অন্য একটা নাম আছে , সেটা সবাই ভুলে গেল ৷ এই নামেই আমি খ্যাতি , প্রতিষ্ঠা , যশ , অর্থ – সবকিছু – পেয়েছি । ” 

পেলে নামের অর্থ – Meaning of Pele :

 আবার কেউ কেউ বলে থাকেন — না , ‘ পেলে ’ শব্দটির মধ্যে একটা আলাদা অর্থ লুকিয়ে আছে । ছোট্টবেলায় ফুটবল মাঠে পেলে যখন – তখন হাত দিয়ে কান ধরে ফেলতেন । তাই সমবয়সী বন্ধুরা তাকে ‘ পে – লে ’ বলে খেপাত । পোর্তুগিজ ভাষায় ‘ পে ’ কথাটার মানে হল ‘ পা ’ , আর তুর্কি ভাষায় ‘ লে ’ কথাটির মানে হল ‘ মুখ ‘ । অর্থাৎ তারা পেলেকে এক মহামুর্খ খেলোয়াড় বলেই ভাবতেন । 

পেলের রেকর্ড – Pele Records :

 প্রথম শ্রেণীর ফুটবলে ১৩৬৩ টি ম্যাচে ১২৮১ টি গোল করার অসাধারণ রেকর্ড করেছেন পেলে । ১৯৫৭ সালের ৭ জুলাই মাত্র সতেরো বছর বয়সে আর্জেন্টিনার বিরুদ্ধে প্রথম আন্তর্জাতিক ম্যাচে খেলতে নেমেছিলেন পেলে । আমরা সবাই জানি , আমাদের যেমন মোহনবাগান , ইস্টবেঙ্গল , তেমনই লাতিন আমেরিকার আর্জেন্টিনা আর ব্রাজিল । এই দুটি দেশ ফুটবলে মহাশক্তিধর । কেউ কাউকে ছেড়ে কথা বলে না । তাই আর্জেন্টিনার বিরুদ্ধে প্রথম ম্যাচ খেলতে নেমে পেলে খানিকটা উত্তেজিত হয়ে উঠেছিলেন । সেই খেলাতে তিনি হয়তো ব্যক্তিগত প্রতিভার স্ফুরণ দেখাতে পারেননি , কিন্তু তার আবির্ভাব যে অনেক ডিফেন্ডারের রাতের ঘুম কেড়ে নেবে , এমন একটা সম্ভাবনা লুকিয়ে ছিল তার খেলার মধ্যে ।

[আরও দেখুন, মারাদোনা এর জীবনী – Diego Maradona Biography in Bengali]

পেলের অর্জন ও সন্মাননা – Pele’s Achievements and honors :

 আন্তর্জাতিক ফুটবলে ১১১ টি ম্যাচ খেলে ৯৭ টি গোল করেছেন । ১৯৫৮ থেকে পরপর ৪ বার , অর্থাৎ ৬২ , ৬৬ এবং ৭০ সালে বিশ্বকাপে খেলেছেন । তার ক্লাব বিশ্বক্লাব চ্যাম্পিয়ান হয়েছে ১৯৬২ , ১৯৬৩ সালে । ১৯৭০ সালে ছিলেন বিশ্বকাপজয়ী ব্রাজিল দলের সদস্য । ১৯৭১ সালের জুলাই মাসে দেশের হয়ে শেষবারের মতো ম্যাচে নেমেছিলেন । পেলে যখন চলে যাচ্ছিলেন তখন সমবেত দর্শকরা উঠে দাঁড়িয়ে তাঁকে শেষ বারের মতো সংবর্ধনা জানিয়েছিল ।

পেলের অবসর জীবন – Pele Retirement Life :

 এই অবসরের সিদ্ধান্ত অবশ্য পরে পালটাতে বাধ্য হয়েছিলেন পেলে । যোগ দিয়েছেন নিউইয়র্কের কসমস ক্লাবে । তখনও তাঁর পাসিং এবং শুটিং ক্ষমতা ছিল অসাধারণ । তাই বলা হয়ে থাকে পেলের মতো মহামূল্যবান খেলোয়াড় কখনো অবসর নিতে পারেন না।

[আরও দেখুন, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জীবনী – Rabindranath Tagore Biography in Bengali]

পেলের অন্যান্য রেকর্ড – Pele Records :

 পেলের অনন্য নজিরের মধ্যে আছে বিশ্বকাপে ১৬ ম্যাচে ১২ টি গোল ৷ ১৯৫৯ সালে ১০৩ ম্যাচে ১২৬ টি গোল করে অসাধারণ রেকর্ড করেছেন । গত শতকের সেরা ফুটবলার হিসাবে নির্বাচিত হয়েছেন সমস্ত সাংবাদিকদের মতে ৷ এইভাবেই পেলে আজ বিশ্ব ফুটবলের ইতিহাসে এক অবিসংবাদিত সম্রাট হয়ে আছেন । যতদিন মানুষ ফুটবল খেলবে , ততদিন পেলেকে আমরা মনে রাখব । পেলের মতো মহান খেলোয়াড়ের মৃত্যু নেই । 

পেলের জীবনী – Pele’s Biography in Bengali FAQ :

  1. পেলে কে ?

Ans: পেলে ছিলেন ব্রাজিলের বিখ্যাত ফুটবল খেলোয়াড় ।

  1. পেলের জন্ম কোথায় হয় ?

Ans: পেলের জন্ম হয় ব্রাজিলে ।

  1. পেলে কবে জন্মগ্রহণ করেন ?

Ans: পেলে জন্মগ্রহণ করেন ২৩ অক্টোবর ১৯৪০ সালে ।

  1. পেলে আন্তর্জাতিক ম্যাচে কত গোল করেছে ?

Ans: পেলে আন্তর্জাতিক ম্যাচে ৯৭ টি গোল করেছে।

  1. পেলের জাতীয় দল কী ছিল ?

Ans: পেলের জাতীয় দল কী ছিল ব্রাজিল ।

  1. ফিফা বিশ্বকাপ এ পেলের ক্লাব কত বার বিশ্বকাপ জিতেছেন ?

Ans: ফিফা বিশ্বকাপ এ পেলের ক্লাব ৩ বার বিশ্বকাপ জিতেছেন ।

  1. কোন কোন সালে পেলের দল বিশ্বকাপ জিতেন ?

Ans: ১৯৬২, ১৯৬৩, ১৯৭০ সালে পেলের দল বিশ্বকাপ জিতেন ।

  1. পেলের দল কতবার ফিফা বিশ্বকাপ খেলেন ?

Ans: পেলের দল ৪ বার ফিফা বিশ্বকাপ খেলেন ।

  1. পেলে কত সালে অবসর নেন ?

Ans: পেলে ১৯৭১ সালে অবসর নেন ।

[আরও দেখুন, শৈলেন মান্নার জীবনী – Sailen Manna Biography in Bengali

আরও দেখুন, ধ্যান চাঁদ এর জীবনী – Dhyan Chand Biography in Bengali

আরও দেখুন, সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের জীবনী – Sourav Ganguly Biography in Bengali

আরও দেখুন, মিলখা সিং এর জীবনী – Milkha Singh Biography in Bengali

আরও দেখুন, শচীন টেন্ডুলকারের জীবনী – Sachin Tendulkar Biography in Bengali]

পেলে এর জীবনী – Pele Biography in Bengali

   অসংখ্য ধন্যবাদ সময় করে আমাদের এই ” পেলে এর জীবনী – Pele Biography in Bengali  ” পােস্টটি পড়ার জন্য। পেলে এর জীবনী – Pele Biography in Bengali পড়ে কেমন লাগলো কমেন্টে জানাও। আশা করি এই পেলে এর জীবনী – Pele Biography in Bengali পোস্টটি থেকে উপকৃত হবে। এই ভাবেই BhugolShiksha.com ওয়েবসাইটের পাশে থাকো যেকোনো প্ৰশ্ন উত্তর জানতে এই ওয়েবসাইট টি ফলাে করো এবং নিজেকে  তথ্য সমৃদ্ধ করে তোলো , ধন্যবাদ।