মহাশ্বেতা দেবী জীবনী - Mahasweta Devi Biography in Bengali
মহাশ্বেতা দেবী জীবনী - Mahasweta Devi Biography in Bengali

মহাশ্বেতা দেবী জীবনী – Mahasweta Devi Biography in Bengali

মহাশ্বেতা দেবী জীবনী – Mahasweta Devi Biography in Bengali : সব অর্থে মহাশ্বেতা দেবী ছিলেন বাংলা সাহিত্যের অভিভাবিকা । এর আগে অনেক সমাজ সচেতকসাহিত্য সাধককে আমরা সাহিত্য রচনা করতে দেখেছি । তাদের মধ্যে কেউ হয়তাে সমাজ জীবনের বিভিন্ন ঘটনার সঙ্গে অঙ্গাঙ্গীভাবে জড়িত ছিলেন । কিন্তু মহাশ্বেতা দেবী (Mahasweta Devi) যে ভাবে সমাজের তথাকথিত নিম্নবর্গীয় মানুষদের দৈনন্দিন জীবনের সুখ – দুঃখ , আশা – নিরাশা , বেদনা – উল্লাসের সঙ্গে মিলেমিশে একাকার হয়ে গিয়েছিলেন অন্যদের ক্ষেত্রে তেমনটি দেখা যায়নি ।

 সু – সাহিত্যিক শবরমাতা মহাশ্বেতা দেবীের একটি সংক্ষিপ্ত জীবনী । মহাশ্বেতা দেবী জীবনী – Mahasweta Devi Biography in Bengali বা জীবন কথা নিয়ে বা জীবন সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো ।

মহাশ্বেতা দেবী কে ছিলেন ? Who is Mahasweta Devi ?

মহাশ্বেতা দেবী (Mahasweta Devi) ছিলেন একজন ভারতীয় বাঙালি কথাসাহিত্যিক ও মানবাধিকার আন্দোলনকর্মী। মহাশ্বেতা দেবীর (Mahasweta Devi) উল্লেখযোগ্য রচনাগুলি হল হাজার চুরাশির মা, রুদালি, অরণ্যের অধিকার ইত্যাদি। মহাশ্বেতা দেবী (Mahasweta Devi) ভারতের পশ্চিমবঙ্গ, বিহার, মধ্যপ্রদেশ ও ছত্তীসগঢ় রাজ্যের আদিবাসী উপজাতিগুলির (বিশেষত লোধা ও শবর উপজাতি) অধিকার ও ক্ষমতায়নের জন্য কাজ করেছিলেন। মহাশ্বেতা দেবী (Mahasweta Devi) সাহিত্য একাডেমি পুরস্কার (বাংলায়), জ্ঞানপীঠ পুরস্কার ও র‍্যামন ম্যাগসাইসাই পুরস্কার সহ একাধিক সাহিত্য পুরস্কার এবং ভারতের চতুর্থ ও দ্বিতীয় সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মান যথাক্রমে পদ্মশ্রী ও পদ্মবিভূষণ লাভ করেন। পশ্চিমবঙ্গ সরকার তাকে পশ্চিমবঙ্গের সর্বোচ্চ অসামরিক সম্মান বঙ্গবিভূষণে ভূষিত করেছিল।

সু – সাহিত্যিক শবরমাতা মহাশ্বেতা দেবীর জীবনী – Mahasweta Devi Biography in Bengali :

নাম (Name) মহাশ্বেতা দেবী (Mahasweta Devi)
জন্ম (Birthday) ১৪ জানুয়ারি ১৯২৬ (14th January 1926)
জন্মস্থান (Birthplace) ঢাকা, বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি, ব্রিটিশ ভারত (বর্তমান বাংলাদেশ)
অভিভাবক (Parents)/ পিতা ও মাতা মনীষ ঘটক (বাবা)

ধরিত্রী দেবী (মা)

পেশা লেখক, কূটনীতিবিদ, আদিবাসী ও মানবাধিকার আন্দোলনকর্মী
দাম্পত্য সঙ্গী বিজন ভট্টাার্য্য
জাতীয়তা ভারতীয় বাঙালি
সময়কাল ১৯৫৬-২০১৬
ধরন উপন্যাস, ছোটোগল্প, নাটক, প্রবন্ধ
বিষয় ভারতের বিমুক্ত উপজাতি
সাহিত্য আন্দোলন গণনাট্য
উল্লেখযোগ্য রচনাবলী হাজার চুরাশির মা

অরণ্যের অধিকার

তিতুমির

সন্তান নবারুণ ভট্টাচার্য (পুত্র)
মৃত্যু (Death) ২৮ জুলাই ২০১৬ (28 July 2016)

মহাশ্বেতা দেবীর জন্ম – Mahasweta Devi’s Birthday :

 পশ্চিমবঙ্গের একসংস্কৃতি সম্পন্ন পরিবারের কন্যা সন্তান হিসাবে সাহিত্যের জগতে মহাশ্বেতা দেবীর পথচলা । বর্তমান বাংলাদেশের ঢাকা শহরে ১৪ জানুয়ারি , ১৯২৬ খ্রিস্টাব্দে মহাশ্বেতা দেবীর জন্ম । 

মহাশ্বেতা দেবীর পিতামাতা – Mahasweta Devi’s Parents :

সম্পর্ক সূত্রে কল্লল বর্গের মনীশ ঘটক ( যুবনাশ্ব ) এর মতাে বিশিষ্ট সাহিত্য সাধক হলেন তার পিতা । মা ধরিত্রী দেবী । বাংলা চলচ্চিত্র জগতের আপােসহীন মহানায়ক ঋত্বিক ঘটকর্তার কাকা । মহাশ্বেতা দেবী যে তার সময়ের থেকে অনেক এগিয়ে থাকবেন তার ইঙ্গিত ছিল ছােটো বেলা থেকেই ।

মহাশ্বেতা দেবীর বিবাহ জীবন – Mahasweta Devi’s Marriage Life :

 তিনি বিবাহ সূত্রে আবদ্ধ হয়েছিলেন যে প্রবাদ প্রতিম নাট্যব্যক্তিত্বের সঙ্গে , তাঁকে বাংলার আধুনিকনাট্য জগতের পথিকৃৎ বলা হয় । তিনি হলেন নবান্নের রূপকার বিজন ভট্টাচার্য । এই অসাধারণ সাংস্কৃতিক পরম্পরার সার্থক উত্তরসুরী হিসেবে মহাশ্বেতা দেবী নিজেকে তুলে ধরেছেন । তার অকাল প্রয়াত পুত্র নবারুণ ভট্টাচার্যও বাংলার এক ব্যতিক্রমী সাহিত্য সাধক ছিলেন ।

মহাশ্বেতা দেবীর শিক্ষাজীবন – Mahasweta Devi’s Education Life :

 মহাশ্বেতা দেবীর শৈশব শিক্ষার সূচনা হয় রাজশাহিতে সেখান তিনি অধ্যয়ন করেন । পরে বিশ্বভারতী থেকে ইংরেজি সাহিত্যে থেকে প্রবেশিকা পরীক্ষায় উত্তীর্ণ হয়ে কলকাতার আশুতােষ কলেজে মাতকোত্তর ডিগ্রি অর্জন করেন ।

মহাশ্বেতা দেবীর কর্মজীবন – Mahasweta Devi’s Work Life :

 তার কর্মজীবনের সূচনা হয় বিদ্যালয়ে শিক্ষকতার মধ্য দিয়ে । তারপরবিজয়গড় জ্যোতিষ রায় কলেজে ইংরেজির অধ্যাপিকা হিসাবে যােগ দেন এবং যুগান্তর পত্রিকার সঙ্গে যুক্ত হন তিনি । ১৯৩৯ খ্রিস্টাব্দে রং মশাল ‘ পত্রিকায় তিনি প্রথম লিখলেন । 

 ব্যক্তিগত জীবনের ওঠাপড়ার মধ্যেই অনলস সাহিত্যচর্চায় খামতি আসেনি কখনও । দেড় শতাব্দী আগে বিরসা মুন্ডার ভাতের গন্ধমাখা স্বপ্নটা বাংলা সাহিত্যে ধরা পড়ল ১৯৭৭ সালে মহাশ্বেতাদেবীর অরণ্যের অধিকার – এ । ছােটনাগপুরের পাহাড় , জঙ্গল , ঘিরে রূপকথার জগৎ বাংলা সাহিত্যে ঘুরে ফিরে আসছে । এসেছে পুরুলিয়া না খেতে পাওয়া মানুষদের কথা । জঙ্গলে পড়ে থাকা আদিম কালাে মানুষের দারিদ্র্য লড়াই নিয়ে বারে বারে সােচ্চার হয়েছেন তিনি । কখনাে লেখনীর মাধ্যমে , কখনও মিটিং মিছিলের মাধ্যমে । অরণ্যের অধিকার ’ এ বাঙালি পাঠককে জোর করে ঝাকুনি দিয়ে দেখিয়ে ছিল । জঙ্গলমহল নিয়ে আমাদের ঠুনকো আবেগের পিছনে লুকিয়ে রয়েছে । ওই এলাকার রিক্ত মানুষগুলাের কত চোখের জল , রক্তঘাম । 

মহাশ্বেতা দেবীর পুরস্কার – Mahasweta Devi’s Prize :

১৯৭৯ সালে এই উপন্যাসের জন্য সাহিত্য একাদেমী পুরস্কার প্রাপ্তি শুধু সাহিত্যিক হিসাবে তাঁকেসর্বভারতীয় স্বীকৃতি দিল তাই নয় , আগামী দিনে তার জীবন কোন খাতে বইবে তাও নির্দিষ্টকরে দিয়েছিল এই বই । পরবর্তী সময়ে সাহিত্যিক মহাশ্বেতাকে ছাপিয়ে গিয়েছেন সমাজকর্মী মহাশ্বেতা ।

মহাশ্বেতা দেবীর উপন্যাস – Mahasweta Devi’s Novel :

 মহাশ্বেতার সাহিত্যিক জীবন অবশ্য শুরু হয়েছিল আরাে অনেক বছর আগে । ১৯৫১ খ্রিস্টাব্দে ‘ দেশ ‘ পত্রিকায় পদ্মিনী ও “ যশােবন্তী ” গল্পদুটি লেখেন মহাশ্বেতা দেবী । পঞ্চাশের দশকের গােড়ায় মহাশ্বেতা দেবী গিয়েছিলেন মধ্যপ্রদেশে ।১৯৫৬ সালে প্রকাশিত হয় তার প্রথম উপন্যাস ‘ ঝাসির রানি ‘ — এইমধ্যপ্রদেশের লােককথা ও ইতিহাসের মিশেলে তৈরি । ১৯৫৭ খ্রি : প্রকাশিত “ নটী ” । মধ্য – যাট ও ষাট দশকের গােড়ায় অবিভক্ত বিহারে পালামৌ , হাজারিবাগ , সিংভূমের বিস্তীর্ণ এলাকা ঘুরে সেখানকার বেগার শ্রমিক প্রথা এবং জনজাতিদের আর্থিক দুরবস্থা নিয়ে লেখেন ‘ অপারেশন বসাই টুডু ’ , ‘ অরণ্যের অধিকার এবং ‘ চোট্টি মুন্ডা ও তার তীর ‘ । ১৯৭৪ সালে নকশাল আন্দোলনের পটভূমিতে লেখা ‘ হাজার চুরাশির মা ‘ বাংলা সাহিত্যে সাড়া ফেলে দিয়েছিল । পরবর্তীতে ইংরাজি মাধ্যম স্কুলের বিভিন্ন বাংলা পাঠ্যপুস্তকও সম্পাদনা করেন মহাশ্বেতা । ১৯৭৯ সালে বাবা মণীশ ঘটকের মৃত্যুর পর তার প্রতিষ্ঠিত পত্রিকা ‘ বর্তিকা’র দায়িত্ব নেন । ১৯৮৩ সালে পুরুলিয়ার অবহেলিত জনজাতিদের উন্নতির জন্য গড়ে তােলেন পশ্চিমবঙ্গ খেড়িয়া শবর কল্যাণ সমিতি । তিনি তার বহু পুরস্কারের অর্থ দান । করেন এইসমিতিকে । 

[আরও দেখুন, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জীবনী – Rabindranath Tagore Biography in Bengali]

মহাশ্বেতা দেবীর সমাজকল্যাণ মূলক কাজ :

 পুরুলিয়া – বাঁকুড়া – পশ্চিম মেদিনীপুরের শবর জনজাতির সঙ্গে মহাশ্বেতা জড়িয়ে ছিলেন আজীবন । তাকে মা হিসেবে মেনে নিয়েছিল শবরাও । পশ্চিম মেদিনীপুরের বিনপুর ব্লকে লােধা শবর , বাঁকুড়া জেলার রানিবাঁধ , রাইপুর এবং পুরুলিয়ার তেরােটি ব্লকে ছড়িয়ে ছিটিয়ে বসবাসকারী খেড়িয়া শবরদের সমাজের মূলস্রোতে ফিরিয়ে আনার লক্ষে কাজ করেছেন তিনি । এদের উন্নয়নে মহাশ্বেতারকর্মসূচি ছিল শিশুশিক্ষা , বয়স্কশিক্ষা , নারীশিক্ষা , শবরদের মদ্যপানের বিরুদ্ধে সচেতনতা বৃদ্ধি , তাদের হস্তশিল্পে প্রশিক্ষণ দিয়ে স্বনির্ভর করা এবং ব্রিটিশ যুগ থেকে শবরদের গায়ে লেগে থাকা ‘ অপরাধপ্রবণ জনজাতি’রতকমা থেকে তাদের মুক্ত করা।এজন্য আইনি লড়াইয়েও পিছপা হননি তিনি । ২০০৩ সালে এই শবরমাতা ম্যাগসাইসাই ’ পুরস্কারের ভূষিত হন । পুরস্কার মূল্যের দশ লক্ষ টাকা পুরােটাই তিনি দিয়েছেন এদের উন্নয়নার্থে । গ্রামে কোন সমস্যা হলেই তিনি সেইসব গ্রামে সমস্যা সমাধানের জন্য ছুটে গেছেন ।

মহাশ্বেতা দেবীর রচনাবলী :

 সাহিত্যে তার নিরলস সাধনার জন্য অসংখ্যবার তিনি পুরস্কৃত হয়েছেন ম্যাগসেসে , আকাদেমি , জ্ঞানপীঠ , সার্কসাহিত্য , বঙ্গবিভূষণ ও বিশ্বভারতী ও রবীন্দ্রভারতী থেকে দেশিকোত্তম ও সাম্মানিক ডিলিট ও পদ্মশ্রী উপাধি।তার গল্প – উপন্যাস অনূদিত হয়েছে হিন্দি , কন্নড় , মারাঠি , ওড়িয়া ও বহুভারতীয় ভাষায় । তার লেখা অনুবাদ হয়েছে ইংরেজী , জাপানি , ইতালীয় ও ফরাসি ভাষাতে । রুদালি ‘ , নৈৰ্ব্বতে মেঘ ’ , ‘ বীরসামুন্ডা ’ , ‘ স্তন্যদায়িনী ও আরও অন্যান্য গল্প উল্লেখের দাবি রাখে । 

মহাশ্বেতা দেবীর মৃত্যু – Mahasweta Devi’s Death :

 চলে গেলেন সেই মহাবৃক্ষ , যার মাথা ছুঁয়েছে আকাশ , শেকড় যার ছড়িয়ে গেছে মাটির গভীরে । জরাগ্রস্ত শরীরের যন্ত্রণা দীর্ঘদিন বুকে নিয়ে ২৯ শে জুলাই ২০১৬ বৃহস্পতিবার সাহিত্যিক ও | সমাজকর্মী শবরমাতা মহাশ্বেতাদেবীর মহাপ্রয়ান ঘটে ।

মহাশ্বেতা দেবীর জীবনী (প্রশ্ন ও উত্তর) – Mahasweta Devi’s Biography in Bengali (FAQ) :

  1. মহাশ্বেতা দেবীর কবে জন্মগ্রহণ করেন ?

Ans: ১৪ জানুয়ারি ১৯২৬ সালে ।

  1. মহাশ্বেতা দেবীর পিতামাতার নাম কী ?

Ans: মনীষ ঘটক, ধরিত্রী দেবী ।

  1. মহাশ্বেতা দেবীর জন্মস্থান কোথায় ?

Ans: ঢাকা, বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি, ব্রিটিশ ভারত (বর্তমান বাংলাদেশ)।

  1. মহাশ্বেতা দেবীর পুত্রের নাম কী ?

Ans: নবারুণ ভট্টাচার্য।

  1. মহাশ্বেতা দেবীর দাম্পত্য জীবনের সঙ্গী কে ছিলেন?

Ans: বিজন ভট্টাার্য্য।

  1. মহাশ্বেতা দেবীর উল্লেখযোগ্য পুরস্কার কী?

Ans: সাহিত্য আকাদেমি ।

  1. মহাশ্বেতা দেবীর উল্লেখযোগ্য রচনাবলীর নাম কী ?

Ans: হাজার চুরাশির মা, অরণ্যের অধিকার,

তিতুমির ।

  1. মহাশ্বেতা দেবী কোন জনজাতির সঙ্গে জড়িত ছিলেন ?

Ans: শবর জনজাতির সঙ্গে ।

  1. মহাশ্বেতা দেবীর প্রথম উপন্যাস কী ছিল?

Ans: ঝাঁসির রানী ।

  1. মহাশ্বেতা দেবী কবে মারা যান ?

Ans: ২৮ জুলাই ২০১৬ সালে ।

[আরও দেখুন, রাজা রামমোহন রায় জীবনী – Ram Mohan Roy Biography in Bengali

আরও দেখুন, বঙ্কিমচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় জীবনী – Bankim Chandra Chatterjee Biography in Bengali

আরও দেখুন, শরৎচন্দ্র চট্টোপাধ্যায় জীবনী | Sarat Chandra Chattopadhyay Biography in Bengali

আরও দেখুন, বিভূতভূষণ বন্দ্যোপাধ্যায় জীবনী – Bibhutibhushan Bandyopadhyay Biography in Bengali]

🔘 প্রতিদিন আপডেট পেতে সাবস্ক্রাইব করুন🔘
Join Our Telegram Channel Click Here
Subscribe Our YouTube Channel Click Here
Like Our Facebook Page Click Here

মহাশ্বেতা দেবী জীবনী – Mahasweta Devi Biography in Bengali

   অসংখ্য ধন্যবাদ সময় করে আমাদের এই ” মহাশ্বেতা দেবী জীবনী – Mahasweta Devi Biography in Bengali  ” পােস্টটি পড়ার জন্য। এই ভাবেই BhugolShiksha.com ওয়েবসাইটের পাশে থাকো যেকোনো প্ৰশ্ন উত্তর জানতে এই ওয়েবসাইট টি ফলাে করো এবং নিজেকে  তথ্য সমৃদ্ধ করে তোলো , ধন্যবাদ।