শ্রী অরবিন্দ এর জীবনী
Sri Aurobindo Biography in Bengali
শ্রী অরবিন্দ এর জীবনী – Sri Aurobindo Biography in Bengali : “ দেবতার দীপ হস্তে যে আসিল ভবে সেই রুদ্র দূতে , বলাে , কোন রাজা কবে পারে শাস্তি দিতে , বন্ধন শৃঙ্খল তার চরণ বন্দনা করি করে অভ্যর্থনা ।
” কবিগুরু রবীন্দ্রনাথ যার উদ্দেশ্যে এই প্রশস্তি রচনা করেছিলেন , তিনিই ঋষি – কবি , অগ্নিযুগের মহানায়ক ও সিদ্ধযােগী শ্রীঅরবিন্দ ।
বিপ্লবী থেকে ঋষি শ্রী অরবিন্দ এর একটি সংক্ষিপ্ত জীবনী । শ্রী অরবিন্দ এর জীবনী – Sri Aurobindo Biography in Bengali বা শ্রী অরবিন্দ এর আত্মজীবনী বা (Sri Aurobindo Jivani Bangla. A short biography of Sri Aurobindo. Sri Aurobindo Birth, Place, Life Story, Life History, Biography in Bengali) শ্রী অরবিন্দ এর জীবন রচনা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।
শ্রী অরবিন্দ কে ছিলেন – Who is Aurobindo ?
শ্রী অরবিন্দ (Sri Aurobindo) ছিলেন একজন ভারতীয় বাঙালি রাজনৈতিক নেতা, আধ্যাত্মসাধক এবং দার্শনিক। শ্রী অরবিন্দ (Sri Aurobindo) এর পিতা কৃষ্ণধন ঘোষ এবং মাতামহ রাজনারায়ণ বসু। অরবিন্দ ঘোষ বাল্যকালে ইংল্যান্ডে লেখাপড়ার উদ্দেশ্যে গমন করেন এবং কেম্ব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয় হতে ট্রাইপস পাস করেন। দেশে ফিরে এসে ব্রিটিশ বিরোধী আন্দোলনে গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন। শ্রী অরবিন্দ (Sri Aurobindo) এর অনুজ বারীন্দ্রকুমার ঘোষকে বিপ্লবী মন্ত্রে উদ্বুদ্ধ করেছিলেন। শ্রী অরবিন্দ (Sri Aurobindo) কংগ্রেসের চরমপন্থী গ্রুপের নেতৃত্বে থাকাকালে বঙ্গভঙ্গ আন্দোলনে (১৯০৫–১৯১১) গুরুত্বপূর্ণ ভূমিকা পালন করেন।
বিপ্লবী থেকে ঋষি শ্রী অরবিন্দ এর জীবনী – Sri Aurobindo Biography in Bengali :
নাম (Name) | অরবিন্দ ঘোষ বা শ্রী অরবিন্দ (Sri Aurobindo) |
জন্ম (Birthday) | ১৫ আগস্ট ১৮৭২ |
জন্মস্থান (Birthplace) | কলকাতা, ব্রিটিশ ভারত |
অভিভাবক (Parents) / পিতা ও মাতা | কৃষ্ণধন ঘোষ (বাবা)
স্বর্ণলতা দেবী (মা) |
প্রতিষ্ঠান | শ্রী অরবিন্দ আশ্রম |
ধর্ম | হিন্দু |
জাতীয়তা | ভারতীয় |
দর্শন | Integral YogaEvolutionIntegral psychologyIntermediate zoneSupermind |
মৃত্যু (Death) | ৫ ডিসেম্বর ১৯৫০ (5th December 1950) |
শ্রী অরবিন্দ এর জন্ম – Sri Aurobindo Birthday :
১৮৭২ সালের ১৫ ই আগস্ট কলকাতার এক সম্ভ্রান্ত পরিবারে জন্ম নিলেন অরবিন্দ । শ্রী অরবিন্দ (Sri Aurobindo) এর পিতা ছিলেন নামকরা ডাক্তার সিভিল সার্জেন । ইংরেজের আদবকায়দায় বিশ্বাসী ছিলেন তিনি ।
শ্রী অরবিন্দ এর শৈশবকাল – Sri Aurobindo Childhood :
ছেলেবেলা থেকে ইংল্যান্ডের স্কুলে শিক্ষা দেওয়াই ছিল পিতা কৃষ্ণধন ঘােষের ইচ্ছা । মাত্র সাত , বছর বয়সে অরবিন্দ শিক্ষার জন্যে ইংল্যান্ডে যান । সেখানে এক ইংরেজ পরিবারে তার থাকার ব্যবস্থা হয়েছিল । বাল্য বয়স থেকেই সাহেবিআচার – আচরণ শিখতে লাগলেন শ্রী অরবিন্দ (Sri Aurobindo) ।
শ্রী অরবিন্দ এর শিক্ষাজীবন – Sri Aurobindo Education Life :
আর লেখাপড়াতেও মেধার পরিচয় দিতে লাগলেন । অনায়াসে স্কুলের পড়া শেষ করে মেধাবীঅরবিন্দ কেব্রিজ বিশ্ববিদ্যালয়ে ভর্তি হন ইংরেজি ভাষাতেই । নয় , অনেক বিদেশী ভাষায় তার দখল এলাে । একাধিক বিদেশী ভাষায় পন্ডিত হয়ে উঠলেন অরবিন্দ । কিন্তু তার মাতৃভাষা বাংলা ভালােভাবে শেখার সুযােগ পেলেন না তিনি ।
শ্রী অরবিন্দ এর কর্মজীবন – Sri Aurobindo Work Life :
ভালাে ছাত্র হিসেবে অরবিন্দের নাম ছড়িয়ে পড়লাে । তাই বিশ্ববিদ্যালয়ের পড়া শেষ করার আগেই অনেক লােভনীয় চাকুরি তার জন্যে অপেক্ষা করছিল । অরবিন্দের মধ্যে এক অদ্ভুত ভাব লক্ষ্য করা যেতাে । সাহেবী ভাবে মানুষ হলেও অরবিন্দ মনে প্রাণে খাঁটি ভারতীয় হয়ে উঠেছিলেন । তাই ইংল্যান্ড থেকে ভারতে ফিরবার পর শ্রী অরবিন্দ (Sri Aurobindo) ভালাে সরকারি চাকুরি ত্যাগ করলেন । শ্রী অরবিন্দ (Sri Aurobindo) সাড়া দিলেন বরােদার মহারাজের ডাকে । সেখানের্তাকেবরােদা কলেজের সহকারী অধ্যক্ষের দায়িত্ব দেওয়া হলাে তিনি তা গ্রহণ করলেন । শ্রী অরবিন্দ (Sri Aurobindo) এর অগাধ পান্ডিত্য সকলকে মুগ্ধ করলাে । মহারাজও অরবিন্দকে পেয়ে খুশি হলেন ।
[আরও দেখুন, ক্ষুদিরাম বসুর জীবনী – Khudiram Bose Biography in Bengali]
শ্রী অরবিন্দ এর বিপ্লবী মন্ত্রের দীক্ষা :
পড়াও পড়ানাে , ধ্যান ও ধারণার মধ্যে অরবিন্দের দিন কাটছিলাে । বরােদায় থাকার সময়ে তার সঙ্গে পরিচয় হলাে মহারাষ্ট্রের বিপ্লবী নেতা ঠাকুর সাহেবের সঙ্গে । ক্রমশঃ অরবিন্দ ঠাকুর সাহেবের ভাবধারায় অনুপ্রাণিত হলেন । শ্রী অরবিন্দ (Sri Aurobindo) বিপ্লবী মন্ত্রে দীক্ষা নিলেন । শ্রী অরবিন্দ (Sri Aurobindo) এর জীবনে এক বিরাট পরিবর্তনের সূচনা হল । যিনি ছিলেন শিক্ষাব্রতী তিনি হতে চলেছেন বিপ্লবী দেশনায়ক নতুন চেতনায় উদ্বুদ্ধ হলেন তিনি ।
এদিকে বাংলাদেশে তখন বিপ্লবী আন্দোলন ধীরে ধীরে ছড়িয়ে পড়ছে । সবার মনে নতুন চেতনা
একদিকে রাজা রামমােহন ও বিদ্যাসাগর সারা বাংলায় সমাজ সংস্কারের কাজে জীবন পণ করেছেন । আর একদিকে বীর সন্ন্যাসী বিবেকানন্দের জাগরণের মন্ত্র এবং ঋষি বঙ্কিমের দেশমাতৃকার বন্দনাগীতি— “ বন্দেমাতরম । ”
চারিদিকে যেন জাগরণের জোয়ার , মুক্তির আন্দোলন । দিকে দিকে এই আন্দোলনের মধ্যে ছিলাে প্রাণ — কিন্তু তাকে নেতৃত্ব দেবে কে ? এখানে ওখানে নানা অঞ্চলে বিপ্লবের আগুন , একটু নেতৃত্ব পেলে জ্বলে ওঠে । পরস্পরের মধ্যে যােগাযােগের অভাব থাকায় বিপ্লব দানা বাঁধতে পারছিলাে না ।
শ্রী অরবিন্দ এর ভগিনী নিবেদিতার সাথে সাক্ষাৎ – Sri Aurobindo Meets Nibedita :
এমন সময়ে অরবিন্দের সাক্ষাৎ হয় ভগিনী নিবেদিতার সঙ্গে । তখন অরবিন্দবরােদা কলেজের অধ্যক্ষ । রাজনীতিরসঙ্গে তার কোনাে প্রত্যক্ষ যােগ ছিল না । ভগিনী নিবেদিতাই তাকে প্রথমে জানালেন অরবিন্দের মতাে মানুষের বাংলা দেশে প্রয়ােজন আছে। তখন বাংলার বিশিষ্ট শিক্ষাব্রতীদের চেষ্টায় কলকাতায় গড়ে উঠেছে ‘ জাতীয় মহাবিদ্যালয়।’অরবিন্দের ডাক পড়লাে এই মহাবিদ্যালয়ে অধ্যক্ষের পদ গ্রহণের জন্যে । বরােদা কলেজের লােভনীয় চাকুরি ছেড়ে তিনি যােগ দিলেন জাতীয় মহাবিদ্যালয়ে।অতিসামান্য ছিলতার বেতন তবুও তিনি হাসিমুখে এই কাজ করতে লাগলেন।
তরুণদের মধ্যে বিপ্লবী আন্দোলনের দীক্ষা :
বিপ্লব – মন্ত্রে দীক্ষা চলতে থাকলাে তরুণদের মধ্যে । মানিকতলায় মুরারিপুকুরে গােপন আস্তানা । বিদেশ থেকে বােমা তৈরির নতুন কৌশল শিখে এলেন হেমচন্দ্র কানুনগাে । একে একে এই দলে যােগ দিলেন মণীন্দ্রকুমার ঘােষ , ভূপেন্দ্রনাথ দত্ত , ব্রহ্মবান্ধব উপাধ্যায় , সত্যেন্দ্রনাথ বসু ও আরও অনেকে । এবার অরবিন্দ ভার নিলেন ।
শ্রী অরবিন্দ এর বন্দেমাতরম পত্রিকার প্রতিষ্ঠা – Sri Aurobindo Establish Vandematram Magazine :
গুপ্ত সমিতিগুলাের মধ্যে সংহতি আনবার । এতদিন তাদের মধ্যে কোনাে যােগাযােগ ছিল না । অরবিন্দের পরিচালনায় তাদের মধ্যে যােগাযােগ স্থাপিত হল । এক এক স্থানে এক একজন সংগঠন পরিচালনার ভার নিলেন । এই সময় অরবিন্দ বন্দেমাতরম ‘ নামে একটি পত্রিকার প্রতিষ্ঠা করলেন । দেশবাসীর মধ্যে দেশাত্মবােধ জাগিয়ে তােলাই ছিল এই পত্রিকার মূল উদ্দেশ্য । এই পত্রিকায় অরবিন্দ নিয়মিত লিখতে লাগলেন । তার লেখা প্রবন্ধগুলি দেশের মানুষকে উদ্বুদ্ধ করলাে।
[আরও দেখুন, মহাত্মা গান্ধীর জীবনী – Mahatma Gandhi Biography in Bengali]
পত্রিকার জন্য শ্রী অরবিন্দ কে গ্রেপ্তার :
আর তাই ইংরেজ সরকারও চিন্তিত হয়ে উঠলাে । তারা অরবিন্দকে এই অজুহাতে গ্রেপ্তার করলাে । কিন্তু অরবিন্দ কখনােই নিজের নামে প্রবন্ধ লিখতেন না — তাই তার বিরুদ্ধে কোনাে অভিযােগই গ্রাহ্য হলাে না । বাধ্য হয়ে তাকে ছেড়ে দিতে হলাে । এই পত্রিকার সম্পাদক ছিলেন বিপিনচন্দ্র পাল । এবার পুলিশ তাকে গ্রেপ্তার করলাে । কারণ তিনিই অরবিন্দের সব লেখা প্রকাশের দায়িত্ব নিয়েছিলেন ।
এদিকে পুলিশ অরবিন্দকে মুক্তি দিতে রাজী নয় । তাই কিছুদিনের মধ্যে তারা বােমার মামলায় অরবিন্দকে জড়িয়ে ফেললাে । আর সেই অজুহাতে তাকে আবার গ্রেপ্তার করা হলাে।
অরবিন্দের পক্ষ নিলেন তরুণ ব্যারিস্টার চিত্তরঞ্জন দাশ । তার জোরালাে যুক্তিতর্কের কাছে সরকার পক্ষ হার মানলাে । তারা অরবিন্দকে ধরে রাখতে পারলাে না সরকারী চক্রান্ত বিফল হল।
শ্রী অরবিন্দ এর চন্দননগরে যাওয়া ও আশ্রম প্রতিষ্ঠা – Sri Aurobindo Going to Chandannagar And Establish Ashram :
ইতিমধ্যে অনেক চিন্তা ভাবনা অরবিন্দের মনকে আলােড়িত করেছে । শ্রী অরবিন্দ (Sri Aurobindo) যেন অন্য এক জীবনের সন্ধান পেয়েছেন । একটি দিব্য অনুভূতি তাকে তখন আশ্রয় করেছে । তাই রাজনীতি তার জন্যে নয় একথা তিনি অনুভব করলেন । কারাগার থেকে মুক্তিলাভ করেই তিনি চলে যান ফরাসী অধিকৃত চন্দননগরে , সেখান থেকে তিনি চলে গেলেন সুদুর পন্ডিচেরীতে । তখন পন্ডিচেরী ছিল ফরাসীদের অধিকারে । তার উদ্দেশ্য ছিল সেখানে একটি সুন্দর আশ্রম প্রতিষ্ঠা করবেন । সেখানে চলতে থাকবে তার কর্ম ও ভক্তিযােগের নীরব সাধনা ।
শ্রী অরবিন্দ এর উল্লেখযোগ্য গ্রন্থ – Sri Aurobindo Famous Books :
দীর্ঘ কারাবাস অরবিন্দকে অনেক চিন্তা ভাবনার সুযােগ দিয়েছিল । সেই সত্যকে জীবনের কাজে লাগাবার আয়ােজন করতে হবে । তাই শ্রী অরবিন্দ (Sri Aurobindo) যােগসাধনা শুরু করলেন পন্ডিচেরীর আশ্রমে বসে । গভীর ধ্যান – ধারণার মধ্য দিয়ে তিনি দিব্য জীবন লাভ করলেন । আর সেই অনুভূতিকে সবার মধ্যে জাগিয়ে তুলবার জন্যে তিনি গ্রন্থ রচনা করতে লাগলেন । পর পর অনেকগুলি গ্রন্থ তিনি প্রকাশ করে জনগণের কাছে ঋষি অরবিন্দ হয়ে উঠলেন । তার লেখা গ্রন্থের মধ্যে ‘ সাবিত্রী ’ ও ‘ দিব্যজীবন ‘ ( Life Divine ) বিশেষ উল্লেখযােগ্য ।
শ্রী অরবিন্দ এর যোগ সাধনা – Sri Aurobindo The pursuit of yoga :
জীবনের শেষ কয়েকটি বছর শ্রী অরবিন্দ (Sri Aurobindo) একান্তে বসে যােগসাধনা করে গেছেন । এই সময়ে মেরি রিচার্ড নামে এক ফরাসী ভদ্রমহিলার আগমন ঘটে । তার সাধনা ও ধ্যান ধারণাকে সকলের কাছে তুলে । ধরাই ছিল তার ব্রত । পরে তাকে বলা হত শ্রীমা । সত্যই মায়ের মতাে দরদী প্রাণ তার ছিল । চোখে করুণা , প্রাণে স্বর্গীয় অনুভূতি । শ্রী অরবিন্দই ছিলেন তার আদর্শ পুরুষ । তাই তিনি যে মহান কাজ হাতে নিয়েছিলেন তা চালিয়ে যাবার দায়িত্ব নিলেন শ্রীমা ।
অরবিন্দ তার বিশ্বাসের কথা জগদ্বাসীকে জানিয়েছেন , পৃথিবীতে অতি মানবের মহাপ্রকাশ হবে । আবার ধর্ম সংস্থাপন হবে , সবার হবে ভাগবত জীবন ।
শ্রী অরবিন্দ এর মৃত্যু – Sri Aurobindo Death :
অরবিন্দ নিশ্চিত হলেন শ্রীমাকে আশ্রমের পরিচালনার ভার নিতে দেখে । তারপর ঘনিয়ে এল বিদায় মুহূর্ত । ১৯৫০ সালের ৫ ই ডিসেম্বর তিনি সমাধিস্থ হয়ে পড়লেন — আর সেই সমাধির মধ্যেই এই মহাপ্রাণ ঋষি ইহজগৎ ত্যাগ করলেন চিরদিনের জন্য ।
শ্রী অরবিন্দ এর জীবনী (প্রশ্ন ও উত্তর) – Sri Aurobindo Biography in Bengali (FAQ):
- শ্রী অরবিন্দ কোথায় জন্মগ্রহণ করেন ?
Ans: কলকাতা ব্রিটিশ ভারত ।
- শ্রী অরবিন্দ এর পিতার নাম কী ?
Ans: কৃষ্ণধন ঘোষ ।
- শ্রী অরবিন্দ এর মাতার নাম কী ?
Ans: স্বর্ণলতা দেবী ।
- শ্রী অরবিন্দ এর আসল নাম কী ?
Ans: অরবিন্দ ঘোষ ।
- শ্রী অরবিন্দ কত সালে জন্মগ্রহণ করেন ?
Ans: ১৫ আগস্ট ১৯৭২ সালে ।
- শ্রী অরবিন্দ কী পত্রিকা প্রতিষ্ঠান করেন ?
Ans: বন্দেমাতরম পত্রিকার ।
- শ্রী অরবিন্দ এর গ্রন্থের নাম কী ?
Ans: ‘ সাবিত্রী ’ ও ‘ দিব্যজীবন ‘ ( Life Divine ) বিশেষ উল্লেখযােগ্য ।
- শ্রী অরবিন্দ কবে মারা যান ?
Ans: ১৯৫০ সালের ৫ ই ডিসেম্বর ।
[আরও দেখুন, বাল গঙ্গাধর তিলকের জীবনী – Bal Gangadhar Tilak Biography in Bengali
আরও দেখুন, জহরলাল নেহেরু জীবনী – Jawaharlal Nehru Biography in Bengali
আরও দেখুন, ঈশ্বরচন্দ্র বিদ্যাসাগর জীবনী – Ishwar Chandra Vidyasagar Biography in Bengali
আরও দেখুন, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জীবনী – Rabindranath Tagore Biography in Bengali
আরও দেখুন, সূর্য সেনের জীবনী – Surya Sen Biography in Bengali]
শ্রী অরবিন্দ এর জীবনী – Sri Aurobindo Biography in Bengali
অসংখ্য ধন্যবাদ সময় করে আমাদের এই ” শ্রী অরবিন্দ এর জীবনী – Sri Aurobindo Biography in Bengali ” পােস্টটি পড়ার জন্য। শ্রী অরবিন্দ এর জীবনী – Sri Aurobindo Biography in Bengali পড়ে কেমন লাগলো কমেন্টে জানাও। আশা করি এই শ্রী অরবিন্দ এর জীবনী – Sri Aurobindo Biography in Bengali পোস্টটি থেকে উপকৃত হবে। এই ভাবেই BhugolShiksha.com ওয়েবসাইটের পাশে থাকো যেকোনো প্ৰশ্ন উত্তর জানতে এই ওয়েবসাইট টি ফলাে করো এবং নিজেকে তথ্য সমৃদ্ধ করে তোলো , ধন্যবাদ।