Begum Rokeya Biography in Bengali
Begum Rokeya Biography in Bengali

বেগম রোকেয়া এর জীবনী

Begum Rokeya Biography in Bengali

বেগম রোকেয়া এর জীবনী – Begum Rokeya Biography in Bengali : নারী জাগরনের অগ্রদূত বেগম রোকেয়া মহান সমাজ সংস্কারকদের মধ্যে স্বীয় কর্মকৃতিত্ব মহিমায় যাঁরা চিরস্মরণীয় হয়ে আছেন , বেগম রোকেয়া তাঁদের মধ্যে অন্যতম ।

 ঊনবিংশ শতাব্দীকে বলা হয় বাংলা তথা ভারতের নব চেতনার উজ্জীবনের যুগ ।

 এইসময় পরাধীন দেশে সমাজ , সংস্কৃতি , রাজনীতি ও অর্থনৈতিক ক্ষেত্রে ব্যাপক সংস্কার আন্দোলনের সূত্রপাত হয়েছিল ।

 নবজাগ্রত ভারতে সামাজিক মুক্ত চিন্তার বিকাশ , কুসংস্কার ও সমাজ সংস্কারের ক্ষেত্রে যাঁরা পথ প্রদর্শনের দুরূহ দায়িত্ব প্রতিপালন করেছিলেন , বেগম রোকেয়া তাদের মধ্যে অন্যতম ।

 অশিক্ষা , কুশিক্ষা ও কুসংস্কারে আচ্ছন্ন সমাজের মূলস্রোেত থেকে পিছিয়ে পড়া বাঙ্গালী মুসলমান সমাজে নারীমুক্তি আন্দোলনের প্রথম সূত্রপাত করেছিলেন রোকেয়া । 

সেইকালে ব্যক্তি স্বাধীনতা বলে কিছু ছিল না মেয়েদের । নানা ধর্মীয় অনুশাসন ও কুসংস্কারের গন্ডিতে আবদ্ধ ছিল তাদের জীবন । এমনই এক দুঃসহ পরিবেশে আবির্ভূত হয়েছিলেন বেগম রোকেয়া । 

মুসলিম নারীশিক্ষা ও নারীজাগরণের অগ্রদূত ছিলেন বেগম রোকেয়া । আজ মুসলিম সমাজের মেয়েরা ঘরের বাইরে এসে লেখাপড়া শিখছেন , জীবনের বৃহত্তর ক্ষেত্রে সকল বিষয়ে পুরুষদের সঙ্গে সমভাবে অংশগ্রহণ করছেন , নিজেদের অধিকার সম্বন্ধে সচেতন হয়েছেন , – এ সবই সম্ভব হয়েছে , বেগম রোকেয়ার নারীশিক্ষা আন্দোলনের কারণে ।

 রোকেয়ার জীবনের একমাত্র লক্ষ্য ও আদর্শ ছিল মুসলমান মেয়েদের অজ্ঞানতার অন্ধকার থেকে জ্ঞানের আলোয় নিয়ে আসা ।

   বাঙালি চিন্তাবিদ, প্রাবন্ধিক, ঔপন্যাসিক, সাহিত্যিক ও সমাজ সংস্কারক বেগম রোকেয়া এর একটি সংক্ষিপ্ত জীবনী । বেগম রোকেয়া এর জীবনী – Begum Rokeya Biography in Bengali বা বেগম রোকেয়া এর আত্মজীবনী বা (Begum Rokeya Jivani Bangla. A short biography of Begum Rokeya. Begum Rokeya Birth, Place, Life Story, Life History, Biography in Bengali) বেগম রোকেয়া এর জীবন রচনা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

বেগম রোকেয়া কে ছিলেন ? Who is Begum Rokeya ? 

 একজন বাঙালি চিন্তাবিদ, প্রাবন্ধিক, ঔপন্যাসিক, সাহিত্যিক ও সমাজ সংস্কারক। তিনি বাঙালি মুসলিম নারী জাগরণের অগ্রদূত এবং প্রথম বাঙালি নারীবাদী। ২০০৪ খ্রিষ্টাব্দে বিবিসি বাংলার ‘সর্বকালের সর্বশ্রেষ্ঠ বাঙালি’ জরিপে ষষ্ঠ নির্বাচিত হয়েছিলেন বেগম রোকেয়া। ছোটগল্প, কবিতা, প্রবন্ধ, উপন্যাস, বিজ্ঞান কল্পকাহিনী ও শ্লে­ষাত্মক রচনায় রোকেয়ার স্টাইল ছিল স্বকীয় বৈশিষ্ট্যমন্ডিত। উদ্ভাবনা, যুক্তিবাদিতা এবং কৌতুকপ্রিয়তা তার রচনার সহজাত বৈশিষ্ট্য। তার প্রবন্ধের বিষয় ছিল ব্যাপক ও বিস্তৃত। 

বেগম রোকেয়া এর জীবনী – Begum Rokeya Biography in Bengali

নাম (Name) রোকেয়া খাতুন (Begum Rokeya)
জন্ম (Birthday) ৯ ডিসেম্বর ১৮৮০ (9th December 1880)
জন্মস্থান (Birthplace) রংপুর, বেঙ্গল প্রেসিডেন্সি 
অভিভাবক (Parents) জহিরুদ্দিন মোঃ আবু আলী সাবের এবং রাহাতুন্নেসা সাবেরা চৌধুরানী
জাতীয়তা ব্রিটিশ – ভারতীয় 
দাম্পত্য সঙ্গী সৈয়দ সাখাওয়াত হোসেন
সময়কাল  ১৯৮০ – ১৯৩২
মৃত্যু (Death) ৯ ডিসেম্বর ১৯৩২ (9th December 1932)

 

বেগম রোকেয়া এর জন্ম – Begum Rokeya Birthday :

ইংরেজী ১৮৮০ খ্রিঃ ৯ ই ডিসেম্বর মাসে এক মুসলিম রক্ষণশীল পরিবারে রংপুর জেলার পায়রাবন্দ গ্রামে বেগম রোকেয়া জন্মগ্রহণ করেন । 

বেগম রোকেয়া এর পিতামাতা – Begum Rokeya Parents :

 রোকেয়ার পিতার নাম জহিরুদ্দিন মোঃ আবু আলী সাবের । মাতার নাম রাহাতুন্নেসা সাবেরা চৌধুরানী । রোকেয়ার দুই ভাই তিন বোন । ভাইদের নাম ইব্রাহিম সাবের ও খলিল সাবের । বোনদের নাম করিমুন্নেসা , রোকেয়া ও হোমায়ারা । রোকেয়ার বাবা প্রচুর ধন সম্পদের মালিক হলেও অতীব ধর্মান্ধ ছিলেন ।

বেগম রোকেয়া এর শিক্ষাজীবন – Begum Rokeya Education Life : 

 গোঁড়ামি ও কুসংস্কারের মধ্যে জন্ম নিলেও এরা সব ভাইবোনই – যেন এই শেকল ছেঁড়ার জন্যই এগিয়ে গিয়েছিলেন । রোকেয়ার বড় ভাই ইব্রাহিম ও খলিল সাবের পরিবারের ঐতিহ্য ভেঙে প্রথম ইংরেজী শিক্ষাগ্রহণ করেন । তাঁরা দু ভাই – ই কলকাতায় সেন্ট জেভিয়ার্স কলেজে লেখাপড়া করেন । আধুনিক শিক্ষার প্রভাবে চারপাশের অশিক্ষা ও কুশিক্ষা – কুসংস্কারের বিরুদ্ধে তাদের মন বিদ্রোহ করে ওঠে । তারা বুঝলেন দেশকে জাগাতে হলে নারী জাতিকে জাগাতে হবে । তাই তাঁরা সংকল্প করলেন নিজেদের বোনদেরকে শিক্ষাদানের মাধ্যমে বাংলার নারী জাতির কু – শিক্ষা , কু – সংস্কারের অভিশাপ দূর করবেন ।

 মেয়েদের লেখাপড়ার বিষয়েও সামাজিক বিধিনিষেধকে জহিরুদ্দিন বড় একটা প্রাধান্য দিতেন না । এ বিষয়ে তৎকালীন সমাজব্যবস্থার প্রেক্ষিতে তিনি ছিলেন ব্যতিক্রম । 

 মেয়েদের শিক্ষার ব্যাপারে উদ্যোগী হওয়ায় জহিরুদ্দিন সাহেবকে তাঁর আত্মীয় – স্বজন ও প্রতিবেশীদের সমালোচনার সম্মুখীন হতে হয়েছিল । 

রোকেয়ার মা ছিলেন ঢাকার বিখ্যাত চৌধুরী পরিবারের মেয়ে । পর্দা প্রথার অন্তরালে থাকলেও সন্তানদের শিক্ষার ব্যাপারে তিনি ছিলেন সংস্কারমুক্ত । প্রধানত তার উৎসাহেই তাঁর মেয়েদের মধ্যে লেখাপড়ার প্রতি প্রবল আগ্রহ সঞ্চারিত হয়েছিল । 

লেখাপড়ার প্রতি রোকেয়ার ছিল সহজাত আগ্রহ । বাল্য বয়সে পরিবারের গতানুগতিক রীতি অনুযায়ী আরবী ও ফারসি ভাষায় জ্ঞানলাভ করেছিলেন ।

 কিন্তু তার মন ওইটুকুতেই তৃপ্ত হতে পারেনি । ইংরাজি ও বাংলা শেখার জন্য তিনি মার কাছে আর্জি জানাতে লাগলেন ।

 পড়াশুনার প্রতি রোকেয়ার তীব্র আগ্রহ উপলব্ধি করতে পেরেছিলেন তার দুই সহোদর ।

 মায়ের পরামর্শে তারা রোকেয়ার লেখাপড়ার জন্য বাড়িতেই একজন ইংরেজ মহিলা শিক্ষিকাকে নিয়োগ করলেন । 

কিন্তু বেশিদিন এই সুযোগ পেলেন না রোকেয়া । বাধা এল তখনকার কুসংস্কারে আচ্ছন্ন সমাজের দিক থেকে । বাড়ির অন্তঃপুরে বিদেশিনী যাতায়াত করছে , এতে পর্দাপ্রথা নষ্ট হচ্ছে । এ নিয়ে সমালোচনায় মুখর হয়ে উঠলেন আত্মীয় স্বজন ও প্রতিবেশীরা । 

ফলে ওই ইংরেজ মহিলা শিক্ষিকার কাছে ইংরাজি শেখার বেশিদিন সুযোগ পেলেন না রোকেয়া । কিন্তু তাতে দমলেন না রোকেয়ার দুই সহোদর । বিশেষ করে তার বড়দাদা রুকু । নিজেই তিনি বোনকে বাড়িতে ইংরাজি শেখাতে লাগলেন গোপনে ।

 সেই সঙ্গে তাঁকে বাংলা শেখাবার দায়িত্ব নিলেন বড় দিদি করিমুন্নেসা । 

এভাবেই আট – ন বছর বয়সে বাড়িতেই রোকেয়ার ইংরাজি ও বাংলা শিক্ষালাভ শুরু হল । রোকেয়ার জীবনের এক বিশেষ পরীক্ষার সময় তার এই লেখাপড়া শেখার অধ্যায়টি । 

পাড়াপ্রতিবেশী ও আত্মীয় – স্বজনের কাছ থেকে এ সময়ে তাঁকে অশেষ গঞ্জনা সহ্য করতে হয়েছে । 

কিন্তু ধৈর্যময়ী রোকেয়া কখনও নিজের অভীষ্ট পথ থেকে সরে আসেননি । বরং বলা চলে উদ্দেশ্য সাধনে তিনি আরও বেশি একাগ্র ও জেদী হয়ে উঠেছিলেন । 

সমস্ত বাধাবিপত্তি মুখ বুজে সহ্য করে একাগ্র নিষ্ঠায় তিনি বিদ্যাচর্চায় নিজেকে নিযুক্ত রেখেছেন । 

আসলে ওই নয় – দশ বছর বয়সেই রোকেয়া তাদের সামাজিক পরিস্থিতি সম্পর্কে সচেতন হয়ে উঠেছিলেন । 

তাই বোরখার অন্তরালে বদ্ধ জীবনে শিক্ষার আলোর মধ্যে তিনি মুক্তির সন্ধান খুঁজে পেয়েছিলেন । তাঁর দৃষ্টি আকৃষ্ট হয়েছিল সমাজের অন্ধকার কোণগুলির প্রতি । 

 বিশেষ করে মেয়েদের জীবনের কঠোর সীমাবদ্ধতার কুফলগুলি ওই বয়স থেকেই উপলব্ধি করতে থাকেন মহীয়সী রোকেয়া । 

রোকেয়ার বড়দিদির বিয়ে হয়েছিল মাত্র তেরো বছর বয়সে । সেই সময় ওরকম বয়সেই মেয়েদের বিয়ে দেওয়ার রীতি প্রচলিত ছিল ।

 মেয়েদের ইচ্ছা – অনিচ্ছা পরিবারের লোকদের কাছেও কোনও মূল্য পেত না । তাঁদের স্বাধীন মতামত প্রকাশের কোনও সুযোগ ছিল না ।

 বড়দিদি রোকেয়াকে খুবই স্নেহ করতেন । লেখাপড়ার প্রতি তাঁরও ছিল প্রবল আকর্ষণ । তাই রোকেয়াকে তিনি আত্মীয়স্বজনের চোখের আড়ালে যত্ন নিয়ে বাংলা শেখাতেন । 

বড়দিদির স্নেহ ও বিদ্যানুরাগের কথা আজীবন কৃতজ্ঞতার সঙ্গে স্মরণ করেছেন রোকেয়া ।

বেগম রোকেয়া এর বাংলা ও ইংরেজি পুস্তক – Begum Rokeya Bengali and English Books : 

 কৃতজ্ঞতার নিদর্শন স্বরূপ পরবর্তীকালে তিনি তাঁর ইংরাজি পুস্তিকা Sultana’s dream ও বাংলা গ্রন্থ মতিচুর ( ২ য় বড়দিদিকে উৎসর্গ করেন । 

বেগম রোকেয়া এর বই লেখা – Begum Rokeya Writing Books : 

১৯১০ খ্রি : থেকে রোকেয়ার লেখা গল্প , প্রবন্ধ ইত্যাদি বিভিন্ন পত্রিকায় ছাপা হতে শুরু করে । তিনি তাঁর লেখনীতে অসহায় নারীর বেদনাকে পরম মমতায় সোচ্চারভাবে তুলে ধরতে লাগলেন । একে একে তার জীবদ্দশাতেই রোকেয়ার ৫ টি বই প্রকাশিত হয় । বইগুলো হলো মতিচুর , Sultanas’s dream মতিচুর ( ২ য় খন্ড ) , পদ্মরাগ , অবরোধবাসিনী । মূলতঃ প্রবন্ধধর্মী লেখা লিখলেও বেগম রোকেয়া কবিতা , উপন্যাস , গল্প , রম্যরচনা আর কিছু অনুবাদধর্মী লেখাও লিখেছেন ।

বেগম রোকেয়া এর বিবাহ জীবন – Begum Rokeya Marriage Life : 

 মাত্র যোল বছর বয়সেই তার বিয়ে হয়েছিল বিহারের ভাগলপুর নিবাসী সৈয়দ সাখাওয়াত হোসেনের সঙ্গে ।

 সৌভাগ্যক্রমে সাখাওয়াত ছিলেন উদার ও প্রগতিশীল ধ্যান ধারণার মানুষ । তিনি নিজে হিন্দিভাষী হলেও বাংলা ভাষার প্রতি ছিল তাঁর গভীর মমতা । তিনি ছিলেন নারীশিক্ষার পক্ষপাতি । বিয়ের পর রোকেয়া নিজের চেষ্টায় ও স্বামীর সহযোগিতায় ইংরাজি ভাষার বিভিন্ন গ্রন্থ ও সংবাদপত্র পাঠের সুযোগ পান ।

 এছাড়াও গার্হস্থ্য অর্থনীতি ও জীববিজ্ঞানসহ রসায়নশাস্ত্র ইত্যাদি বিষয়েও বিস্তৃত জ্ঞানলাভের সুযোগ পান । 

ভবিষ্যতের সংগ্রাম ও কর্মময়জীবনের জন্য নিজেকে সম্পূর্ণভাবে প্রস্তুত করার প্রাণশক্তি তিনি লাভ করেছিলেন মুক্তমনা উদার স্বামীর সাহচর্যে । 

বিয়ের দশ বছরের মধ্যে রোকেয়া বিধবা হন । ১৯০৯ খ্রিঃ ৩ রা মে তাঁর স্বামী সাখাওয়াত হোসেন মারা যান । বিহারের ভাগলপুরেই তাঁকে সমাহিত করা হয় । মৃত্যুর পূর্বে স্বামী তাকে একটি বালিকা বিদ্যালয় প্রতিষ্ঠা করার পরামর্শ দিয়ে যান । তাঁর মৃত্যুর পর রোকেয়া যাতে নারীশিক্ষার জন্য জীবন উৎসর্গ করতে পারেন , সেজন্য তিনি স্কুল প্রতিষ্ঠার উপদেশ দিয়ে যান ।

বেগম রোকেয়া এর গার্লস স্কুল প্রতিষ্ঠা – Begum Rokeya Established Girls School : 

 স্বামীর মৃত্যুর পর রোকেয়া ভাগলপুরে সাখাওয়াত মেমোরিয়াল গার্লস স্কুলের ভিত্তিপত্তন করেন । কিন্তু সাখাওয়াতের প্রথম স্ত্রীর কন্যা ও জামাতা সম্পত্তি নিয়ে তাঁর সঙ্গে দুর্ব্যবহার করায় রোকেয়া ১৯১০ খ্রিঃ ৩ রা ডিসেম্বর কলকাতায় চলে আসেন এবং সেখানে একটি গার্লস স্কুল স্থাপন করেন । স্কুলটির নাম সাখাওয়াত মেমোরিয়াল গার্লস স্কুল । 

বেগম রোকেয়া এর মৃত্যু – Begum Rokeya Death : 

এই মহীয়সী রোকেয়া বেগম ১৯৩২ খ্রিঃ ৯ ই ডিসেম্বর পরলোক গমন করেন ।

বেগম রোকেয়া এর জীবনী – Begum Rokeya Biography in Bengali FAQ : 

  1. বেগম রোকেয়া কে ছিলেন ?

Ans: একজন বাঙালি চিন্তাবিদ, প্রাবন্ধিক, ঔপন্যাসিক, সাহিত্যিক ও সমাজ সংস্কারক ।

  1. বেগম রোকেয়া এর জন্ম কোথায় হয় ?

Ans: রংপুর এ ।

  1. বেগম রোকেয়া এর পিতার নাম কী ছিল ?

Ans: জহিরুদ্দিন মোঃ আবু আলী সাবের ।

  1. বেগম রোকেয়া এর মাতার নাম কী ছিল ?

Ans: রাহাতুন্নেসা সাবেরা চৌধুরানী ।

  1. বেগম রোকেয়া এর জন্ম কবে হয় ?

Ans: ৯ ডিসেম্বর ১৮৮০ সালে ।

  1. বেগম রোকেয়া এর দিদির নাম কী ?

Ans: মেহেরুন্নেসা ।

  1. বেগম রোকেয়া বাংলা শিক্ষা কার কাছে গ্রহণ করেন ?

Ans: তার দিদির কাছে ।

  1. বেগম রোকেয়া কবে মারা যান ?

Ans: ৯ ডিসেম্বর ১৯৩২ সালে ।

বেগম রোকেয়া এর জীবনী – Begum Rokeya Biography in Bengali

   অসংখ্য ধন্যবাদ সময় করে আমাদের এই ” বেগম রোকেয়া এর জীবনী – Begum Rokeya Biography in Bengali  ” পােস্টটি পড়ার জন্য। বেগম রোকেয়া এর জীবনী – Begum Rokeya Biography in Bengali পড়ে কেমন লাগলো কমেন্টে জানাও। আশা করি এই বেগম রোকেয়া এর জীবনী – Begum Rokeya Biography in Bengali পোস্টটি থেকে উপকৃত হবে। এই ভাবেই BhugolShiksha.com ওয়েবসাইটের পাশে থাকো যেকোনো প্ৰশ্ন উত্তর জানতে এই ওয়েবসাইট টি ফলাে করো এবং নিজেকে  তথ্য সমৃদ্ধ করে তোলো , ধন্যবাদ।