যুবরাজ সিং এর জীবনী - Yuvraj Singh Biography in Bengali
যুবরাজ সিং এর জীবনী - Yuvraj Singh Biography in Bengali

যুবরাজ সিং এর জীবনী

Yuvraj Singh Biography in Bengali

যুবরাজ সিং এর জীবনী – Yuvraj Singh Biography in Bengali : যুবরাজ সিং (Yuvraj Singh) পুরো ক্যারিয়ার জুড়েই ছিলেন বড় আসরের ক্রিকেটার। যুবরাজ সিং (Yuvraj Singh) অনুর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপ খেলেন ২০০০ সালে। ঐ আসরে ব্যাটে-বলে দুর্দান্ত নৈপুণ্য প্রদর্শন করে ভারতকে প্রথমবারের মতো যুব বিশ্বকাপ জেতানোর পাশাপাশি টুর্নামেন্ট সেরার পুরস্কার জিতেছিলেন যুবরাজ। আসরে যুবরাজ সিং (Yuvraj Singh) ২০৩ রান করার পাশাপাশি ১২ উইকেট শিকার করেছিলেন।

  ভারতের আন্তর্জাতিক ক্রিকেটার যুবরাজ সিং এর একটি সংক্ষিপ্ত জীবনী । যুবরাজ সিং এর জীবনী – Yuvraj Singh Biography in Bengali বা যুবরাজ সিং এর আত্মজীবনী বা (Yuvraj Singh Jivani Bangla. A short biography of Yuvraj Singh. Yuvraj Singh Birth, Place, Life Story, Life History, Biography in Bengali) যুবরাজ সিং এর জীবন রচনা সম্পর্কে বিস্তারিত আলোচনা করা হলো।

যুবরাজ সিং কে ? Who is Yuvraj Singh ?

যুবরাজ সিং (Yuvraj Singh) একজন প্রাক্তন ভারতীয় ক্রিকেটার যিনি সব ধরনের ক্রিকেট খেলেছেন। যুবরাজ সিং (Yuvraj Singh) একজন অলরাউন্ডার যিনি বাঁহাতি মিডিয়াম পেসে বল করতেন এবং মিডল অর্ডারে বাঁহাতি ব্যাটিং করতেন। যুবরাজ সিং (Yuvraj Singh) এর পিতা পাঞ্জাবী চলচ্চিত্র তারকা যোগরাজ সিং। ভারতের হয়ে খেলতে আসা ওয়ানডে খেলোয়াড়দের মধ্যে যুবরাজ ছিলেন অন্যতম, যুবরাজ সিং (Yuvraj Singh) তাঁর ব্যাটিং আর ফিল্ডিংয়ের জন্য বিশেষভাবে খ্যাতি পেয়েছিলেন।

যুবরাজ সিং এর জীবনী – Yuvraj Singh Biography in Bengali :

নাম (Name) যুবরাজ সিং (Yuvraj Singh)
জন্ম (Birthday) ১২ ডিসেম্বর ১৯৮১ (12th December 1981) 
জন্মস্থান (Birthplace)  চন্ডীগড়, ভারত 
পিতামাতা (Parents) যোগরাজ সিং (পিতা) 

শবনম সিং (মাতা)

উচ্চতা ৬ ফুট ২ ইঞ্চি 
ব্যাটিংয়ের ধরন বা-হাতি 
বোলিংয়ের ধরন বা-হাতি অর্থডক্স
ভূমিকা অল-রাউন্ডার
জাতীয় দল ভারত 
সর্বোচ্চ রান ODI-150, T20- 77, TEST-169
টেস্ট অভিষেক  ২০০৩ বনাম নিউজিল্যান্ড 

যুবরাজ সিং এর জন্ম – Yuvraj Singh Birthday : 

যুবরাজ সিং (Yuvraj Singh) জন্মেছিলেন চন্ডিগড়ের এক শিখ পরিবারে, ১৯৮১ সালে। ভারতীয় ক্রিকেটের খোঁজ রাখা মানুষটি মাত্রই জানেন, তাঁর বাবা যোগরাজ সিংও ছিলেন একজন ক্রিকেটার, ভারতের হয়ে আন্তর্জাতিক ক্রিকেট ম্যাচে প্রতিনিধিত্ব করার স্বপ্ন ভেঙে গিয়েছিল মাত্র সপ্তম ম্যাচেই। নিজের অপূর্ণ স্বপ্নপূরণের ভার তাই চাপিয়ে দিয়েছিলেন উত্তর প্রজন্মে, ছেলে যুবরাজের উপর। ছেলেকে ক্রিকেটার বানাতে এতটাই উঠেপড়ে লেগেছিলেন যোগরাজ সিং, জানা যায় একবার অনূর্ধ্ব-১৪ জাতীয় রোলার স্কেটিং চ্যাম্পিয়নশিপে পদক জিতে আনলেও নাকি যোগরাজ সিং সে পদক ঘরে উঠতে দেননি। পদক বাইরে ছুঁড়ে ফেলে যোগরাজ সিং বলেছিলেন,

‘আজ থেকে আমরা ক্রিকেট খেলবো, হুম?’

যুবরাজ সিং এর ক্রিকেট জীবন – Yuvraj Singh Criket Life : 

তবে বাবার এমন আচরণকে নিজের মাঝে যে ঠাঁই দেননি, তা বোঝা যায় ক্রিকেটে তাঁর তরতরিয়ে এগিয়ে যাওয়া দেখে। ১৯৯৫-৯৬ মৌসুমে যেবার পাঞ্জাবের অনূর্ধ্ব-১৬ দলে ডাক পেলেন, তখন তার বয়স সবে চৌদ্দ পেরিয়েছে। অনূর্ধ্ব-১৬ দলে খেলেছিলেন কেবল এক মৌসুম, পরের মৌসুমেই তিনি প্রমোশন পেয়ে সোজা অনূর্ধ্ব-১৯ দলে। পাঞ্জাবের রঞ্জি দলও যেন তার অপেক্ষাতেই ছিল, ১৭ বছর বয়সেই তিনি ফার্স্ট ক্লাস খেলা ক্রিকেটার। 

যুবরাজ সিং এর রঞ্জিট্রফিতে অভিষেক : 

রঞ্জি ট্রফিতে অভিষেক ইনিংসে অবশ্য রান করতে পারেননি, আউট হয়েছিলেন শূন্য রানে। তবে রাঙিয়ে দিয়েছিলেন শেষটা।

১৯৯৯ সালের কুচবিহার ট্রফির ফাইনালে মুখোমুখি হয়েছিল বিহার আর পাঞ্জাব। প্রথমে ব্যাট করে বিহার তুলেছিল ৩৫৭ রান। জবাবে পাঞ্জাব কত করেছিল সেটা এখানে উহ্যই থাকুক, তিনে ব্যাট করতে নেমে যুবরাজ সিং একাই করেছিলেন ৩৫৮। ‘বড় মঞ্চের প্লেয়ার’, তার এমন নিয়তি যেন লেখা হয়ে গিয়েছিল জামশেদপুরের সে মাঠেই।

এরপর আর পেছনে ফিরে তাকাতে হয়নি খুব বেশি। রঞ্জি ট্রফিতে প্রথম মৌসুমে ব্যর্থ হলেও সফল হয়েছিলেন দ্বিতীয় মৌসুমে, ১৪৯ রানের ইনিংসও খেলেছিলেন হরিয়ানার বিপক্ষে। মাঝে ক্রিকেটটা তিনি কীভাবে খেলেন, সেটা জানিয়েছিলেন শ্রীলঙ্কা অনূর্ধ্ব-১৯ দলের বিরুদ্ধে ৫৫ বলে ৮৯ রানের বিধ্বংসী ইনিংসে।

ভারতীয় দলে যুবরাজ সিং – Yuvraj Singh in Indian Team : 

২০০০ সালে আইসিসি নকআউট বিশ্বকাপের প্রথম ম্যাচে কেনিয়ার বিপক্ষে ব্যাটিং করবার সুযোগ পাননি, এক হিসেবে তাই অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ম্যাচটি ছিল তার অভিষেক ম্যাচ। প্রতিপক্ষ দলে গ্লেন ম্যাকগ্রা-লি ভ্রাতৃদ্বয়। তাদের সামনে ৮০ বলে রান করেছিলেন ৮৪,  ম্যাচটি ভারত জিতেছিল ২০ রানে। এই ইনিংসে নিজের সামর্থ্যের জানান তো দিয়েছিলেন বটেই, তার সামনে প্রতিপক্ষ বোলারদের সাধ্যসামর্থ্যই তখন প্রশ্নের মুখোমুখি হয়েছিল। পরিসংখ্যান জানাচ্ছে, তাঁর অভিষেক ইনিংসের ৮৪ রান ভারতের হয়ে তৎকালীন সর্বোচ্চ। ইএসপিএন ক্রিকইনফো ঘোষণা দেয়, “ভারতীয় ক্রিকেটের যুবরাজ নন, হবু রাজা তিনি!”

পরের ম্যাচে দক্ষিণ আফ্রিকার বিপক্ষে ৪১ রান আর নিউজিল্যান্ডের বিপক্ষে ১৯ রানে ধরে রেখেছিলেন নিজের আগ্রাসী ব্যাটিংয়ের পরিচয়। আর যুবরাজ সিং ভালো খেললে কী হয়? খুব সহজ, ভারত সে আসরে চ্যাম্পিয়ন হয়। 

২০০৩ এর বিশ্বকাপ : 2003 World Cup : 

তার ক্যারিয়ারের মতোই ভালো-মন্দ মিলিয়ে কেটেছিল ২০০৩ সালের বিশ্বকাপ। পাকিস্তানের বিরুদ্ধে এনে দিয়েছিলেন জয়, কেনিয়ার বিরুদ্ধে করেছিলেন অর্ধশতক। ততদিনে যা করেননি, সেই শতকের দেখাও পেয়ে গেলেন সে বছরের এপ্রিলে বাংলাদেশের বিপক্ষে, ঢাকারই বঙ্গবন্ধু জাতীয় স্টেডিয়ামে। অভিষেকের পর ততদিনে খেলে ফেলেছেন ৭১টি আন্তর্জাতিক ম্যাচ।

এই পারফরম্যান্সের পুরস্কারই যেন পেয়েছিলেন টেস্ট দলে ডাক পেয়ে। তার মতো স্ট্রোকপ্লেয়ারের ক্রিকেটের অভিজাত ফরম্যাটটা ঠিক মনে ধরবার কথা নয়। পরিসংখ্যানের দিকে তাকালে দেখা যাচ্ছে, যদিও বা তার মনে ধরে, কিন্তু ব্যাটে ধরেনি। তাই ২০০৩ সালের শেষভাগে অভিষেক হবার পরও ২০১২ অব্দি টেস্ট খেলেছিলেন মোটে ৪০টি, এ সময়কালে ভারতের খেলা টেস্টের মাত্র ৩৮.৮৩ শতাংশ। গড়টাও বড্ড সাদামাটা, মাত্র ৩৩.৯৩ , সেঞ্চুরি ৩টি। 

২০০৭ এর ওয়ন ডে বিশ্বকাপ – 2007 One Day World Cup : 

২০০৭ ওয়ানডে বিশ্বকাপ ভারতের জন্যে ছিল রীতিমতো এক বিভীষিকা। বাংলাদেশ আর শ্রীলংকার বিপক্ষে হেরে গ্রুপপর্বেই বিদায়। ফলাফল: কোচের বিদায়, অন্তর্দ্বন্দ্ব, অধিনায়কত্বের পালাবদল, সব মিলিয়ে যেন ভারতের ক্রিকেটে জ্বলছিল ক্ষোভের অনল। তবে সে আগুনে পানি ঢালতেই যেন এসেছিল ক্রিকেটের তৎকালীন ক্ষুদ্রতম সংস্করণ টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপ। প্রথমে ‘খেলব না, খেলব না’ গোঁ ধরা ভারতই যে আসরে চ্যাম্পিয়ন।

যে আকাঙ্ক্ষায় টি-টোয়েন্টি ক্রিকেটের শুরু, সে আসরে এর সবই ছিল। ভারত-পাকিস্তানের দু’টি নখ কামড়ানো উত্তেজনাকর ম্যাচ, চার-ছক্কার মার, স্ট্রোকপ্লে, দর্শক, অর্থের ঝনঝনানি, ক্রিকেটের দারুণ এক বিজ্ঞাপনই যেন। তবে এর মাঝেও যদি ব্যক্তিগত কীর্তি খুঁজে নিতে হয়, তখন আর যুবরাজ সিং ছাড়া ভরসা কী!

সেমিফাইনালে প্রিয় প্রতিপক্ষ অস্ট্রেলিয়ার বিপক্ষে ৩০ বলে ৭০ রানের ইনিংস খেলেছিলেন, ভারতও উঠেছিল ফাইনালে। অনেকের চোখে, তার ক্যারিয়ারের অন্যতম সেরা হয়ে থাকবে এই ইনিংস। কিংসমিডে যে সেদিন বিধ্বংসী যুবরাজের দেখা মিলেছিল।

তবে প্রসঙ্গ যখন বিধ্বংসী ব্যাটিং, তখন নজর দিতে হচ্ছে এর দিন তিনেক আগের ম্যাচে। ছয় ছক্কার ওভার , ১২ বলে ফিফটি, ৩৬২ স্ট্রাইকরেটের ইনিংস তো যুবরাজের ক্যারিয়ার হাইলাইটই হয়ে থাকবে। আহা, স্টুয়ার্ট ব্রড বেচারাকে কি বেদম মারটাই না দিয়েছিলেন সেদিন! 

২০১১ বিশ্বকাপ – 2011 World Cup : 

নিজ দেশে অনুষ্ঠিত ২০১১ বিশ্বকাপের আগে পড়েছিলেন চূড়ান্ত বাজে ফর্মে। ২০১০ সালে খেলা ১৪ ইনিংসে ফিফটি মোটে ২টি, সে পঞ্চাশও যে ঠিক ‘যুবরাজসুলভ’ পঞ্চাশ ছিল না, ৬৬.৬৭ স্ট্রাইকরেটই সে সাক্ষ্য দেবে। সব মিলে বিশ্বকাপে যাওয়াই ছিল অনিশ্চিত, দুয়ারে যে দাঁড়িয়ে রোহিত শর্মার মতো তরুণেরা।

তবে ঢাল হয়ে দাঁড়িয়েছিলেন মহেন্দ্র সিং ধোনি। তার অনুরোধেই নির্বাচকেরা যুবরাজকে জায়গা দিয়েছিলেন বিশ্বকাপগামী দলে। ভাগ্যিস, দিয়েছিলেন! বিশ্বকাপে খেলা ৭ ম্যাচে ৩১৩ রান, সাথে কার্যকরী অফ স্পিনে ১৫ উইকেট, বিশ্বকাপে এমন অলরাউন্ড কৃতিত্ব ছিল না আর কারও। অনূর্ধ্ব-১৯ বিশ্বকাপে ম্যান অব দ্য টুর্নামেন্ট হওয়ার পর সিনিয়রদের বিশ্বকাপেও টুর্নামেন্টসেরা, এ কীর্তিই বা আর কার আছে!

এ কীর্তি আরও মাহাত্ম্য পায়, যখন জানা যায়, এই পুরো বিশ্বকাপটাই তিনি খেলেছিলেন ক্যান্সারকে সঙ্গী করে। 

[আরও দেখুন, মহেন্দ্র সিং ধোনির জীবনী – Mahendra Singh Dhoni Biography in Bengali]

কেন্সারকে হারিয়ে মাঠে ফেরা : 

যুবরাজ সিং (Yuvraj Singh) কথা রেখেছিলেন, আবারও ফিরেছিলেন সবুজ গালিচায়। ফিরে পাকিস্তানের বিপক্ষে ৭২ রানের ইনিংসে, কিংবা রাজকোটে অস্ট্রেলিয়ার বিরুদ্ধে ৩৫ বলে ৭৭ রানের ইনিংসে নিজের ঝলকও দেখিয়েছিলেন। তবে সেটা সাময়িক। ক্যান্সার যেন কেড়ে নিয়েছিল সেই চিরপরিচিত যুবরাজকে। ২০১৪ সালের টি-টোয়েন্টি বিশ্বকাপে শ্রীলঙ্কার বিপক্ষে ফাইনালে তাঁর ধীরগতির ব্যাটিংকেই তো ভারতের হারের কারণ হিসেবে দাঁড় করান অনেকে। যুবরাজ নিজেই তখন বলেছিলেন,

‘আমি বোধহয় শতভাগ তৈরি নই।’

নিজেকে তৈরি করে, ঘরোয়া ক্রিকেটে ফর্ম দেখিয়ে আবার ফিরেছিলেন ২০১৭ সালের গোড়ার দিকে। বছরের শুরুতেই ইংল্যান্ডের বিপক্ষে ১৫০ রানের ইনিংস খেলে যেন বোঝাতে চাইলেন, ‘ফিরেছি!’ 

[আরও দেখুন, সৌরভ গঙ্গোপাধ্যায়ের জীবনী – Sourav Ganguly Biography in Bengali]

যুবরাজ সিং এর অবসর : 

অবশেষে ২০১৯ সালে যুবরাজ সিং (Yuvraj Singh) ক্রিকেট থেকে বিদায় নিলেন। 

যুবরাজ সিং এর জীবনী – Yuvraj Singh Biography in Bengali FAQ :

  1. যুবরাজ সিং কে ?

Ans: যুবরাজ সিং একজন ভারতীয় ক্রিকেটার ।

  1. যুবরাজ সিং এর জন্ম কোথায় হয় ?

Ans: যুবরাজ সিং এর জন্ম হয় চন্ডীগড়, ভারতে ।

  1. যুবরাজ সিং কবে জন্মগ্রহন করেন ?

Ans: যুবরাজ সিং ১২ ডিসেম্বর ১৯৮১ সালে জন্মগ্রহন করেন ।

  1. যুবরাজ সিং এর পিতার নাম কী ?

Ans: যুবরাজ সিং এর পিতার নাম যোগরাজ সিং ।

  1. যুবরাজ সিং এর মাতার নাম কী ?

Ans: যুবরাজ সিং এর মাতার নাম শবনম সিং ।

  1. যুবরাজ সিং উচ্চতা কত ?

Ans: যুবরাজ সিং উচ্চতা ৬ ফুট ২ ইঞ্চি ।

  1. যুবরাজ সিং এর প্রথম টেস্ট অভিষেক কবে হয় ?

Ans: যুবরাজ সিং এর প্রথম টেস্ট অভিষেক কবে ২০০৩ সালে বনাম নিউজিল্যান্ড ।

  1. যুবরাজ সিং এর সর্বোচ্চ রান কতো ?

Ans: যুবরাজ সিং এর সর্বোচ্চ রান ODI-150, T20- 77, TEST-169 ।

[আরও দেখুন, বিরাট কোহলির জীবনী – Virat Kohli Biography in Bengali

আরও দেখুন, শচীন টেন্ডুলকারের জীবনী – Sachin Tendulkar Biography in Bengali

আরও দেখুন, রাহুল দ্রাবিড়ের জীবনী – Rahul Dravid Biography in Bengali

আরও দেখুন, রবীন্দ্রনাথ ঠাকুর জীবনী – Rabindranath Tagore Biography in Bengali]

যুবরাজ সিং এর জীবনী – Yuvraj Singh Biography in Bengali

   অসংখ্য ধন্যবাদ সময় করে আমাদের এই ” যুবরাজ সিং এর জীবনী – Yuvraj Singh Biography in Bengali  ” পােস্টটি পড়ার জন্য। যুবরাজ সিং এর জীবনী – Yuvraj Singh Biography in Bengali পড়ে কেমন লাগলো কমেন্টে জানাও। আশা করি এই যুবরাজ সিং এর জীবনী – Yuvraj Singh Biography in Bengali পোস্টটি থেকে উপকৃত হবে। এই ভাবেই BhugolShiksha.com ওয়েবসাইটের পাশে থাকো যেকোনো প্ৰশ্ন উত্তর জানতে এই ওয়েবসাইট টি ফলাে করো এবং নিজেকে  তথ্য সমৃদ্ধ করে তোলো , ধন্যবাদ।