খনিজ (অর্থনৈতিক ভূগোল - ভূগোল) প্রশ্ন ও উত্তর | Mining (Economic Geography) Geography
খনিজ (অর্থনৈতিক ভূগোল - ভূগোল) প্রশ্ন ও উত্তর | Mining (Economic Geography) Geography

অর্থনৈতিক ভূগোল – ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর

খনিজ | Mining – Economic Geography (Geography) Question and Answer in Bengali

খনিজ (অর্থনৈতিক ভূগোল – ভূগোল) প্রশ্ন ও উত্তর | Mining (Economic Geography – Geography) : অর্থনৈতিক ভূগোল – Economic Geography (ভূগোল – Geography) খনিজ – Mining প্রশ্ন Oও উত্তর  নিচে দেওয়া হল। এই (খনিজ – Mining – অর্থনৈতিক ভূগোল Economic Geography – ভূগোল Geography) প্রশ্নোত্তর গুলি স্কুল, কলেজ ও বিভিন্ন প্রতিযোগিতা মূলক পরীক্ষার জন্য খুব ইম্পর্টেন্ট। তোমরা যারা খনিজ – Mining – অর্থনৈতিক ভূগোল – Economic Geography (ভূগোল – Geography) অতিসংক্ষিপ্ত প্রশ্ন ও উত্তর (Short Question and Answer) খুঁজে চলেছো, তারা নিচে দেওয়া প্রশ্নউত্তর ভালো করে পড়তে পারো।

খনিজ (Mining) অর্থনৈতিক ভূগোল – ভূগোল প্রশ্ন ও উত্তর

1. ম্যাঙ্গানিজের আকরিক কী ?

Ans: আকরিক থেকেই বাণিজ্যিকহারে ম্যাঙ্গানিজ নিষ্কাষিত হয় । এই আকরিকগুলি হল প্রকৃতিতে বহু প্রকার ম্যাঙ্গানিজ আকরিক পাওয়া যায় , কিন্তু এর মধ্যে মোটামুটি চার রকমের ( i ) পাইরোলুসাইট ( MnO2 ) : সর্বাপেক্ষা গুরুত্বপূর্ণ আকরিক ( 63 % ) । চীনে পাওয়া যায় ।। ( ii ) ব্রুনাইট : দ্বিতীয় সর্বোত্তম । ম্যাথানিজ 55 % ( ভারতে পাওয়া যায় ) । ( iii ) সাইলোমিলেন ( MnO² , H2O ] ম্যাঙ্গানিজ 50 % ( ভারত , ( iv ) হসমোনাইট ( Mno³ , Mn²O³) 45 % ম্যাগানিজ ( দক্ষিণ আফ্রিকা , গ্যাবন ) ।

2. অভ্রের আকরিক কী ?

Ans: প্রকৃতিতে 7 প্রকারের অভ্র আকরিক পাওয়া যায় । এদের মধ্যে 2 টি উল্লেখযোগ্য । যথা ( a ) মাসকোভাইট ( শ্বেত অভ্র )ঃ সর্বোৎকৃষ্ট অভ্র । ইহা নীল স্বচ্ছ বুবী অভ্র । ( b ) বায়োটাইট ( কৃয় অভ্র ) ইহা গাঢ় সবুজ রঙেরও হয় । ( c ) অন্যান্য ( 1 ) ফ্লগোপাইট ( বাদামী অভ্র ) , ( ii ) প্যারাগোনাইট ( সোডিয়াম অস্ত্র ) , ( iii ) লেপিডোরাইট ( লিথিয়াম অভ্র ) , ( iv ) জিল ওয়ালডাইট ।

3. তামার আকরিক কী ?

সাত ধরণের আকরিক থেকে তামা নিষ্কাষণ করা যায় । যেমন Ans: ( a ) চ্যালকোসাইট [ CuS ] তামার সর্বোৎকৃষ্ট আকরিক । তামার পরিমাণ 79,8 % । ( b ) কভেলাইট [ Cus ] তামার পরিমাণ 66.4 % । ( c ) বোরনাইট [ CuzFrsoj ] : তামার পরিমাণ 63.4 % । ( d ) ম্যালাকাইট [ Cucog , cu ( oh ) , তামার পরিমাণ 57.3 % । এছাড়া অ্যাজুরাইট , ক্লাইসোরাইট ও চ্যালকোপাইরাইট ইত্যাদি ।

4. অ্যালুমিনিয়ামের ( Al ) আকরিক কী ?

Ans: ভূ – পৃষ্ঠের সমস্ত ধাতুর মধ্যে অ্যালুমিনিয়ামের পরিমাণ সবচেয়ে বেশী ( 7-10 % ) । অ্যালুমিনিয়ামের আকরিকগুলি হল— ( a ) অক্সাইডরূপে  ঃ ডায়াস্পোর [ AILO ,, H_O ] 1 বক্সাইট [ Al2O3 , 2H2O ] সর্বশ্রেষ্ঠ আকরিক । গিবসাইট [ Al2O3 , 3H2O ] ।

( b ) ফ্লুরাইডরূপে : কুয়োলাইট [ AIFe3 , 3Nal ] ।

( c ) সিলিকেড রূপে : ফেলস্পার [ K , O , AILO3 , 6SiO2 11

( d ) সালফেডরূপে : অ্যালুনাইট [ K , SO4 , AI , ( SO4 ) 3 , 4AI ( OH ) ]

5. আকরিক লৌহের ব্যবহার কী ? 

Ans: লোহা আধুনিক শিল্প সভ্যতার প্রধান রূপকার ও সকল শিল্পের মূল । মারুত চুন্নী ( Blast Furnace ) আবিষ্কারের পর এর ব্যবহার এতই বেড়েছে যে , একে ‘ লৌহযুগ ‘ বলা হয় । ( a ) ইস্পাত শিল্পে  ঃ লৌহ আকরিক থেকে প্রথমে ধাতব লৌহ ও পরে লৌহ সংকর ধাতু মিশিয়ে ইস্পাত নির্মাণ করে বিভিন্ন কাজে ব্যবহার করা হয় । ( b ) পরিবহন শিল্পে  ঃ রেল , সাইকেল , লোকেমেটিভ , জাহাজ ও টাকার প্রস্তুতিতে । ( c ) কৃষি যন্ত্রপাতি : লাঙ্গল , কোদাল , ট্রাক্টর ইত্যাদি প্রস্তুতিতে । ( d ) গৃহস্থালীর সামগ্রী রড , বীম , গ্রীল , গেট ইত্যাদির প্রয়োজনে । ( e ) সমরাস্ত্র রাইফেল , পিস্তল , স্টেনগান , বেয়নট প্রস্তুতিতে । ( f ) সংকর ধাতু : স্টেনলেস স্টীল প্রস্তুতিতে ব্যবহৃত হয় ।

6. ম্যাঙ্গানিজের ব্যবহার কী ? 

Ans: ম্যাঙ্গানিজ হল সর্বশ্রেষ্ঠ লৌহ – সঙ্কর ধাতুর খনিজ । এর ব্যবহারগুলি নিম্নরূপ ( a ) লৌহ – ইস্পাত শিল্প  ঃ লৌহ উৎপাদনের জন্য ম্যাঙ্গানিজ মোট উৎপাদনের 88.76 % ব্যবহৃত হয় । লৌহের সাথে ম্যাঙ্গানিজ মেশানো হলে তা অত্যন্ত দৃঢ় ও মরিচারোধকারী হয় । ( b ) বৈদ্যুতিক শিল্পে : ম্যাঙ্গানিজ মিশ্রিত ইস্পাত চুম্বক শক্তিবিহীন ও বিদ্যুতের কুপরিবাহী । বাতচুল্লীর লোহার জারণ ও মরচে রোধ করা যায় । ( c ) মিশ্র ধাতু : তামার সঙ্গে ম্যাঙ্গানিজ মিশ্রিত করে ‘ ম্যাঙ্গানিজ ব্রোঞ্জ ও নিকেলের সাথে । মিশিয়ে অত্যন্ত কঠিন ‘ ম্যাঙ্গানিন ‘ ধাতু উৎপন্ন করা হয় । ( d ) অন্যান্য ব্যবহারঃ ( i ) রঙিন কাচশিল্পে , ( ii ) ব্লিচিং পাওডার শিল্পে , ( iii ) ড্রাই ব্যাটারীর আধার নির্মাণে , ( iv ) প্লাস্টিক শিল্পে ।

7. তামার ব্যবহার কী ?

Ans: তামা একটি গুরুত্বপূর্ণ লৌহ – বর্জিত , নমনীয় ধাতব খনিজ । লৌহ বর্জিত ধাতুগুলির মধ্যে তামার ব্যবহার সর্বাধিক । এর ব্যবহারগুলি হল ( a ) বৈদ্যুতিক শিল্পে : তামার তারে বিদ্যুৎ পরিবহন , টেলিগ্রাফ , সুইজ , ফ্রিজ , বেতার যন্ত্র নির্মাণে তামার আজও কোন বিকল্প নেই । ( b ) পরিবহনেঃ তাম্র ধাতুকে 0.55 মিমি সরু পাত অথবা 1/1000 ‘ সরু তারে রূপান্তরিত করা যায় । বলে বিমানপোত , জাহাজ নির্মাণ শিল্পে এর ব্যবহার আছে । ( c ) মিশ্র ধাতু : ( i ) তামা + টিন – ব্রোঞ্জ , ( ii ) তামা + সোনা – গিনিসোনা ; ( iii ) তামা পিতল – জার্মান সিলভার । ( iv ) তামা + অ্যালুমিনিয়াম – ডুলাৱুমিন । ( d ) অন্যান্য : পূজার তৈজসপত্র নির্মাণে , রাসায়নিক শিল্পে , রং নির্মাণে তামার ব্যবহার আছে ।

8. বক্সাইটের ব্যবহার কী ?

Ans: বক্সাইট আধুনিক বিজ্ঞান ও প্রযুক্তিনির্ভর জীবনে আভিজাত্য অঙ্গ । ( a ) পরিবহন ও যোগাযোগ : রেলের বগি , বাসের বগি , স্টীমার , জাহাজ ও বিভিন্ন যন্ত্রাংশ প্রস্তুতিতে ব্যবহৃত হয় । বক্সাইট মরিচাবিহীন বলে বিমানপোত নির্মাণে অপরিহার্য । ( b ) সংকর ধাতু : ( i ) তামা + অ্যালুমিনিয়াম – ডুলারুমিন ; ( ii ) অ্যালুমিনিয়াম + ক্লোখ অ্যালুমিনিয়াম ব্রোঞ্জ । ( c ) যন্ত্রপাতি ও কারিগরী শিল্পে : সৌরদর্পনের প্রতিফলক ও টেলিস্কোপ প্রস্তুতিতে । ( d ) অন্যান্য : ( i ) গৃহ ও আসবাবপত্র নির্মাণ , ( ii ) সিমেন্ট উৎপাদন । মেমরী গ্লাসঃ অ্যালুমিনিয়ামের বহুবিধ ব্যবহারের জন্য একে ‘ বিংশ শতাব্দীর ধাতু ’ The matal of the twentieth century বা Champion of metals বলে ।

9. অভ্রের ব্যবহার কী ?

Ans: অভ্র একটি অজ্বালানী , অপুর্ণভব , ওজন হ্রাসকারী , ক্ষয়িষ্ণু , স্থিতিস্থাপক , তাপ সহাকারী খনিজ । ( a ) বৈদ্যুতিক শিল্পে : তাপচুল্লী , টেলিভিশন , টেলিফোন , ইস্ত্রি প্রস্তুতিতে ব্যবহৃত হয় । ( b ) বিমানপোত ও মোটর গাড়ী নির্মাণে , ( c ) প্রতিমার সাজসজ্জা , অলংকার ও রং প্রস্তুতিতে , ( d ) রবার , রং প্রস্তুতিতে , ( e ) অভ্র ইট ( Mick Brick ) প্রস্তুতিতে ব্যবহৃত হয় ।

10. ভারতে কলা উত্তোলনের সমস্যা । 

উৎপাদনে বিশ্বে পঞ্চম স্থান দখল করলেও কয়লা উৎপাদনের ক্ষেত্রে ভারতে কিছু সমস্যা দেখা যায় । যেমন নিম্নমান ভারতের শতকরা 95 ভাগ কয়লাই বিটুমিনাস ও উপবিটুমিনাস জাতীয় বলে i ) উত্তোলনে সমস্যা আছে । iii ) পরিবহন সমস্যা : ভারতে উত্তর ও পশ্চিমাংশে কয়লাখনি নেই বলে পূর্বাঞ্চল থেকে অধিক কয়লা নিয়ে যেতে হয় । iii ) পরিকাঠামোর অভাব খনি থেকে কয়লা আহরণের জন্য উপযুক্ত পরিকাঠামো নেই কয়লা উৎপাদনকারী সংস্থার । iv ) ধ্বস ধ্বস ভারতীয় কয়লা উৎপাদনের এক অন্যতম সমস্যা ( সম্প্রতি বোঝারোতে এরূপ স নেমেছে ) । v ) অলাভ উৎপাদন অনুন্নত পদ্ধতিতে আহরণের জন্য খরচ বেশি বলে উৎপাদন ব্যয় অধিক হয় । vi ) অনুন্নত পদ্ধতি : খনি থেকে কয়লা উত্তোলনের পদ্ধতি অনুন্নত ও সেকেলে । vii ) অন্যান্য : এছাড়া কয়লাখনিতে আগুন লাগা , জঙ্গী শ্রমিক আন্দোলন , অপচয় ও রাষ্ট্রীয় ব্যবস্থার নীতি নির্দেশিকা ঠিকমতো না থাকায় নানান সমস্যার উদ্ভব হয় ।

11. ভারতের গন্ডোয়ানা কয়লাক্ষেত্র ( GONDOYANA COAL BELT ) । 

Ans: গন্ডোয়ানা যুগের কয়লা ( মোট ভারতীয় কয়লার 99 % ) : 1 ) দামোদর উপত্যকা ক্ষেত্র ( ভারতের 70 % ) : ঝাড়খণ্ডের ঝরিয়া , চন্দ্রপুরা , গিরিডি করনপুরা , রামগড় । পশ্চিমবঙ্গের রানিগঞ্জ , ডিসেরগড় , মেজিয়া , কালিদাসপুর ও বরজোড়া । ii ) শোন – মহানদী – ব্রাক্মণী ক্ষেত্র : মধ্যপ্রদেশ – ছত্তিশগড়ের উমারিয়া , কোরবা , ঝিলিমিলি , তাতাপানি , সোহাগপুর । উড়িশার তালচের , রামপুর । iii ) সাতপুরা ক্ষেত্র : মধ্যপ্রদেশ – ছত্তিশগড়ের বিশ্রামপুর , চিরিমিরি , লখনপুর ও মোহপানি । iv ) ওয়ার্খা – গোদাবরী- ইন্দ্রাবতী উপত্যকা : মহারাষ্ট্রের ওয়ার্ধা , চান্দা , চন্দ্রপুর , সম্পতি , বালারপর । অন্ধ্রপ্রদেশের কোটা , অন্তরগাঁও , তাতাপল্লী , সিঙ্গরেণী ও ইয়েলাত্তু ।

12. ভারতের টার্সিয়ারী কয়লাক্ষেত্র কী ? ( TERSIARY COALBELT ) । 

Ans: টার্সিয়ারী যুগের কয়লা ( ইহা নিকৃষ্ট ; ভারতে উত্তোলন 1 % ) : অসমের লখিমপুরের মাকুম , জয়পুর ; শিবসাগরের নাজিরা ও নামবিক খনি । মেঘালয়ের গারো , খাসিয়া , জয়ন্তিয়া পাহাড়ী ক্ষেত্র । পশ্চিমবঙ্গের দার্জিলিংয়ের বাগরাকোট ও তিনধারিয়া । সিকিমের– রঙ্গিত উপত্যকা । অরুণাচল প্রদেশের চিরাক জেলার নাথ চিকনামকুদ । জম্মু – কাশ্মীরের— রিয়াসী ও কালাকোট ।

13. ভারতের লিগনাইট ক্ষেত্র কী ? 

Ans: তামিলনাড়ুর আর্কটের নেভালী ও পণ্ডিচেরী ক্ষেত্র । গুজরাটের— কচ্ছ । রাজস্থানের পালানা । কাশ্মীরের শালীগঙ্গামণিপুরের কোঙ্গায়াই । কেরলের আলেপপী থেকে লিগনাইট সংগৃহীত হয় । মেমরী প্লাস : নেভালী ভারতের বৃহত্তম লিগনাইট ক্ষেত্র ।

14. চিলির তামা খনিগুলোর নাম কী ?

Ans: তামা উৎপাদনে চিলি বিশ্বে প্রথম স্থান দখল করে ; 2004 সালে চিলি 45.92 লক্ষ মেট্রিক টন তামা উত্তোলন করে । এদেশের চাকুই কামাটা হল বিশ্বের বৃহত্তম তার খনি । অন্যান্য উল্লেখযোগ্য ভাষ খনিগুলো পাট্রোরিলস , এল – টেনিয়েন্টি , ব্রাডেন , এল সালভাডর প্রভৃতি স্থানে অবস্থিত ।

15. আমেরিকা যুক্তরাষ্ট্রের তাম্রখনি কী ?

Ans: U.S.A. তাম্র উৎপাদনে বিশ্বে তৃতীয় স্থান অধিকার করে । 2004 সালে এই দেশ 11.70 মেট্রিক টন তাম্র উৎপাদন করে , দেশের প্রধান তাম্রখনিগুলো হল – উটা রাজ্যের বার্মিংহাম , মন্টানা রাজ্যের বুটে ও অ্যারিজোনা রাজ্যের বিসবি , জেরোম মেটকাফ , গ্লোব মিয়ামি উল্লেখযোগ্য ।

16. অস্ট্রেলিয়ার কোথায় তামা পাওয়া যায় ?

Ans: অস্ট্রেলিয়া তামা উৎপাদনে বিশ্বে চতুর্থ স্থান দখল করে : 2004 সালে অস্ট্রেলিয়া 9 লক্ষ 40000 মেট্রিক টন তামা উৎপাদন করে । দেশের প্রধান তামা খনিগুলো মাউন্ট মরগান , মাউন্ট লিল , মাউন্ট ঈসা , ব্রোকেন হিল , কোবার , উত্তর টেরিটরি প্রদেশের টেনেন্ট ক্লিক ও দক্ষিণ অস্ট্রেলিয়াতে অবস্থিত ।

17. ভারতের কোথায় তামা পাওয়া যায় ? 

Ans: ভারতের তাম্রখনি হল— রাজস্থানের ক্ষেত্রী , দরিয়া , প্রতাপগড় ( ঝুনঝুন জেলা ) : উদয়পুরের দেবারি , দেওয়ারা , কেরোফিল অঞ্চল । ছত্তিশগড়ের মালঞখণ্ড ; ঝাড়খণ্ডের সিংভূমের মেসাবনি , রাখা , ধোবানি , তামা পাহাড় , রামচন্দ্র পাহাড় , হাজারিবাগের বারগাণ্ডা ; কর্ণাটক রাজ্যের গুলবর্গা , হাসান , চিত্রদুর্গ , সিকিম রাজ্যের রাংপো ; অন্ধ্রপ্রদেশের গুন্টুর জেলার অগ্নিগুণ্ডালা , কুর্ণল জেলার – গুমানকাড়া , গণিকালভো প্রভৃতি ।

18. অ্যান্ড্রাসাইট কী ?

Ans: অ্যান্থ্রাসাইট সবথেকে উৎকৃষ্ট কয়লা ; এর রং উজ্জ্বল কালো হয়ে থাকে । বৈশিষ্ট্য : i ) খুবই উন্নত মানের কয়লা । ii ) ইহা খুবই শক্ত হয় । iii ) এতে জলীয় বাষ্পের পরিমাণ খুবই কম হয় । 3-5 % iv ) সহজ দাহ্য নয় ; তবে প্রচণ্ড তাপ প্রদায়ী হয় ও ধূমহীন হয় । অঙ্গারের পরিমাণ : 90-95 শতাংশ । উত্তাপ ক্ষমতা : 14000-15000 বি . থা . ই . প্রাপ্তিস্থান : ইউক্রেনের ডোনেৎস্ক ; U.S.A.- এর পেনসিলভেনিয়া , ভার্জিনিয়া , আরকানসান , কলোরাডো , ব্রিটেনের ওয়েলস ; চীনের সেনসি , সানসি ও মধ্য হোয়াং – হো ।

19. বিটুমিনাস কী ?

Ans: মধ্যম থেকে উৎকৃষ্ট মানের কয়লাকে বিটুমিনাস বলে । রং : কুচকুচে কালো থেকে ধূসর কালো । বৈশিষ্ট্য : ( i ) প্রচণ্ড চাপে বিটুমিনাস তৈরি হয় । ( ii ) জলীয় বাষ্পের পরিমাণ কম । ( iii ) খুবই তাপপ্রদায়ী ও ধূমহীন । অঙ্গারের পরিমাণ : 50-85 % তাপ উৎপাদন ক্ষমতা 8000 14000 বি . থা . ই . বন্টন : ভারত , চীন , U.S.A. জার্মানী ও রাশিয়াতে পাওয়া যায় ।

FILE INFO : খনিজ – Mining | অর্থনৈতিক ভূগোল – ভূগোল প্রশ্নোত্তর (Economic Geography – Geography)

File Details:

PDF Name : খনিজ – Mining | অর্থনৈতিক ভূগোল – ভূগোল প্রশ্নোত্তর (Economic Geography – Geography)

Price : FREE

Download Link : Click Here To Download

INFO : Geography – Economic Geography – Question and Answer | ভূগোল – অর্থনৈতিক ভূগোল – খনিজ (Mining) প্রশ্নোত্তর

” ভূগোল (Geography) – অর্থনৈতিক ভূগোল (Economic Geography) – খনিজ – Mining “ একটি অতি গুরুত্বপূর্ণ টপিক বিভিন্ন শ্রেনীর পরীক্ষা (Class 5, 6, 7, 8, 9,  Madhyamik, Class 11, Higher Secondary – HS, College & University Exam) এবং বিভিন্ন চাকরির (WBCS, WBSSC) পরীক্ষায় এখান থেকে প্রশ্ন অবশ্যম্ভাবী । সে কথা মাথায় রেখে BhugolShiksha.com এর পক্ষ থেকে ভূগোল পরীক্ষা প্রস্তুতিমূলক প্রশ্নো ও উত্তর উপস্থাপনের প্রচেষ্টা করা হলাে। ছাত্রছাত্রী, পরীক্ষার্থীদের উপকারে লাগলে, আমাদের প্রয়াস  ভূগোল (Geography) অর্থনৈতিক ভূগোল (Economic Geography) – খনিজ – Mining / খনিজ সংক্ষিপ্ত ছোট প্রশ্ন ও উত্তর / খনিজ (অর্থনৈতিক ভূগোল – ভূগোল) প্রশ্ন ও উত্তর | Mining (Economic Geography – Geography)  SAQ / Short Question and Answer / খনিজ (অর্থনৈতিক ভূগোল – ভূগোল) প্রশ্ন ও উত্তর | Mining (Economic Geography – Geography) Quiz / খনিজ (অর্থনৈতিক ভূগোল – ভূগোল) প্রশ্ন ও উত্তর | Mining (Economic Geography – Geography) QNA / খনিজ (অর্থনৈতিক ভূগোল – ভূগোল) প্রশ্ন ও উত্তর | Mining (Economic Geography – Geography) Question and Answer FREE PDF Download ) পরীক্ষা প্রস্তুতিমূলক প্রশ্নোত্তর সফল হবে।

খনিজ (অর্থনৈতিক ভূগোল – ভূগোল) প্রশ্ন ও উত্তর | Mining (Economic Geography – Geography) Question and Answer in Bengali

স্কুল, কলেজ ও বিভিন্ন ছাত্রছাত্রীদের পড়াশোনার ডিজিটাল মাধ্যম BhugolShiksha.com । এর প্রধান উদ্দেশ্য পঞ্চম শ্রেণী থেকে নবম শ্রেণী, মাধ্যমিকউচ্চ মাধ্যমিক সমস্ত বিষয় এবং গ্রাজুয়েশনের শুধুমাত্র ভূগোল বিষয়কে  সহজ বাংলা ভাষায় আলোচনার মাধ্যমে ছাত্রছাত্রীদের কাছে সহজ করে তোলা।

খনিজ (অর্থনৈতিক ভূগোল – ভূগোল) প্রশ্ন ও উত্তর | Mining (Economic Geography – Geography)

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ সময় করে আমাদের এই ” খনিজ (অর্থনৈতিক ভূগোল – ভূগোল) প্রশ্ন ও উত্তর | Mining (Economic Geography – Geography) ” পােস্টটি পড়ার জন্য। এই ভাবেই আমাদের ভূগোল শিক্ষা – Bhugol Shiksha – BhugolShiksha.com ওয়েবসাইটের পাশে থাকুন। ভূগোল বিষয়ে যেকোনো প্ৰশ্ন উত্তর জানতে এই ওয়েবসাইটটি ফলাে করুন এবং নিজেকে ভৌগোলিক  তথ্য সমৃদ্ধ করে তুলুন , ধন্যবাদ।